ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব আয়ের ক্ষেত্রে ১০ মিনিটের একটা ভিডিও যদি গড়ে ৫/৬ মিনিট করে দেখা হয়, তাহলে একলক্ষ ভিউ হলে ১৪/১৫ হাজার টাকা আয় হতে পারে। তবে ভিডিও আট মিনিটের নীচে হলে আয় অর্ধেক হয়ে যাবে। এ জন্য ইউটিউব থেকে বেশি আয় করার জন্য ৮ মিনিটের চাইতে লম্বা ভিডিও আপলোড করতে হয়। আজকের পোস্টে একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করে আয়ের টাকা ঘরে নিয়ে আসার বিস্তারিত নিয়ম শেয়ার করা হবে।
ইউটিউব মনিটাইজেশন ২০২১: কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করবেন? ইউটিউব কিভাবে টাকা দেয়? কিভাবে ইউটিউব মনিটাইজেশন করে আয় করা যায়? ইউটিউবে আয়ের হিসাব সহ ইউটিউব প্রতি এক ভিউতে কত টাকা দেয় ইত্যাদি বিষয় জানতে হলে আজকের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার অনেক উপায় আছে। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে ঘরে বসেই খুব সহজে কিছু টাকা ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করতে পারবেন। সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার মাধ্যম গুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ইউটিউব। কোন ধরনের ঝামেলা ছাড়া শুধুমাত্র ভিডিও আপলোড করে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করা যায়। আপনি সামান্য চেষ্টা করলে খুব সহজে YouTube চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়
বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য ইউটিউবকে দেয়। ইউটিউব আবার সেই সব পণ্যের সম্ভাব্য বাজার বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট ভিডিওতে বিজ্ঞাপন সরবরাহ করে। একটি ইউটিউব চ্যানেলের মোট কতজন সাবস্ক্রাইবার রয়েছেন, সেটা ততোটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়, যদি লোকজন ভিডিও না দেখে। কারণ ইউটিউব চ্যানেলের আয় নির্ভর করে বিজ্ঞাপনের ওপর। চ্যানেলের ভিউ যতো বাড়বে, চ্যানেলটি ইউটিউব থেকে ততো বেশি বিজ্ঞাপন পেতে শুরু করবেন আর আয় ততো বাড়বে।
একজন নতুন বা নরমাল ইউটিউবার এর আয়ের প্রধান উৎস হচ্ছে গুগল এডসেন্স। একটি ইউটিউব চ্যানেল যখন ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম হয় তখন ইউটিউবার তার চ্যালেন এর ভিডিও মনিটাইজ করার জন্য গুগল এডসেন্স এর আবেদন করে।
গুগল এডসেন্স আবেদন যাচাই করার পর সেই ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজ করার মত উপযুক্ত মনে করলে বা ভালোমানের ভিডিও থাকলে তখন চ্যানেলটিতে এডসেন্স অনুমোদন করে। অনুমোদন পাওয়ার পর সেই ইউটিউব চ্যানেল এর ভিডিও যখন কেউ দেখে তখন ভিডিওতে বিজ্ঞাপন শো হতে থাকে। তখন থেকে বিজ্ঞাপন ভিউ হিসাব করে সাধারণত ইউটিউব একজন ইউটিউবারকে টাকা দিয়ে থাকে। এছাড়া একজন জনপ্রিয় ইউটিবার নিম্নের উপায় হতে আয় করতে পারেন।
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (পন্য প্রমোট)।
- প্রোডাক্ট রিভিউ (স্পনসরশিপ)।
- নিজেস্ব পোডাক্ট বিক্রি করে।
বাংলা ইউটিউব চ্যানেল থেকে কি আয় করা যায়?
গুগল এডসেন্স বাংলা ভাষায় এডসেন্স সাপোর্ট করার পূর্বে অর্থাৎ ২০১৮ সালের পূর্বে ইউটিউব থেকে বাংলাদেশী ইউটিউবাররা টাকা আয় করতে পারত না। তবে এডসেন্স বাংলা ভাষা সাপোর্ট করার পর হতে ভিডিও মনিটাইজ করার মাধ্যমে ভিডিওতে এডসেন্স বিজ্ঞাপন শো করিয়ে বাংলা ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করা সম্ভব হচ্ছে। সুতরাং আপনি বাংলা ভাষায় বিভিন্ন টিউটরিয়াল ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব চ্যানেল থেকে সহজে টাকা আয় করতে পারবেন।
কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করবেন?
ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে হলে প্রথমে আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। তারপর আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি ভালোভাবে সাজাতে হবে। আপনার তৈরি করা ইউটিউব চ্যানেলটি সাজানো হয়ে গেলে চ্যানেলটিতে ভিডিও আপলোড করার জন্য ভিডিও তৈরি করতে হবে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করার জন্য কোন চিন্তা করতে হবে না। কারণ ভিডিও আপলোড করার জন্য ইউটিউবকে কোন ধরনের টাকা দিতে হয় না। সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনি আনলিমিটেড সাইজের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করতে পারবেন।
০১। ইউটিউব চ্যালেন খোলা (কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন?):
একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলা খুবই সহজ কাজ। আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে আপনি খুব সহজে মাত্র ৫ মিনিটে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিতে পারবেন। তবে আপনার যদি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকে তাহলে ইউটিউব চ্যানেল খোলা ও চ্যানেল সাজানোর আপনার জন্য আরো সহজ হবে।
- আরো পড়ুন - কিভাবে YouTube Channel তৈরি করতে হয়?
কিভাবে একটি একটি প্রফেশনাল YouTube চ্যানেল খুলতে হয় সে বিষয়ে আপনার কোন ধারনা না থাকলে আপনি আমাদের ব্লগের সাহায্য নিতে পারেন। কারণ কিভাবে একটি প্রফেশনাল YouTube চ্যানেল খুলতে হয় সে বিষয়ে আমাদের ব্লগে একটি বিস্তারিত পোস্ট শেয়ার করা আছে। আমরা এই পোস্টে প্রফেশনাল YouTube চ্যানেল খোলার লিংকটি শেয়ার করে দিব। আমি আশাকরি আপনি পোস্ট থেকে বিস্তারিত জেনে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিতে পারবেন।
ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি লাগে?
প্রত্যেকটি কোম্পানির যেমন কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম থাকে ঠিক তেমনি ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য বা ইউটিউবে কাজ করার জন্য কিছু নিয়ম মানতে হয়। কিছু বেসিক রিকুয়ারমেন্ট ছাড়া আপনি ইউটিউবে চ্যানেল খুলতে পারবেন না ইউটিউবে কাজ করতে পারবেন না। একটি ইউটিউব চ্যালেন খোলার জন্য সাধারণত নিচের জিনিসগুলো লাগে।
- আপনার বয়স আঠার হতে হবে।
- আপনার একটি জিমেইল আইডি লাগবে।
- একটি মোবাইল নাম্বার প্রয়োজন হবে।
- ইউটিউব এর প্রোগ্রাম পলিসি মানতে হবে (এটা অনেক বড় বিষয়)।
০২। ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করাঃ
আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করার জন্য প্রথমে আপনাকে ভালোমানের ভিডিও তৈরি করতে হবে। ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা অথবা স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য়টি হলো কম্পিউটার অথবা মোবাইলের সাহায্য বিভিন্ন ধরনের টিউটিরিয়াল ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালোমানের হতে হবে। অন্যের ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে ফেসে যেতে পারেন।
কোন ধরনের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করনে?
ভিডিও তৈরি শুরু করার পূর্বে আপনাকে ভেবে চিন্তে ঠিক করতে হবে আপনি কোন বিষয়ে ভালো জানেন, বুঝেন ও কোন বিষয়ে আপনার কাজ করার আগ্রহ আছে? আপনি যে বিষয়ে ভালো জানেন এবং যে বিষয়ে কাজ করার আগ্রহ রাখেন অবশ্যই সেই বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে হবে। আপনি কোন বিষয় যখন জেনে বুঝে ভালোভাবে ভিডিও তৈরি করবেন তখন মানুষ আপনার ভিডিও দেখে উপকৃত হবে এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও পছন্দ করার কারনে আরো বেশি করে দেখবে।
ভিডিও তৈরি ক্ষেত্রে আপনার ভিডিও এর টপিক নির্ধারনের ক্ষেত্রে কিছু ট্রিকস ফলো করতে হবে। কারণ ট্রিকস অনুসরণ না করে শুধুমাত্র ভিডিও তৈরি করে গেলে আপনার ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করা সত্বেও ভিউ হবে না। সে জন্য ভিডিও এর ভিউ পাওয়া জন্য ইউটিউবে মানুষের চাহিদা আছে এমন ধরনের ভিডিও তৈরি করতে হবে।
আপনার ইউটিউব চ্যানেলে এমন টপিক নিয়ে ভিডিও বানাতে হবে যা বর্তমান সময়ের লোকজন ইন্টারনেটে ও ইউটিউবে প্রচুর পরিমানে সার্চ করে। সে জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেল এমন বিষয়ে বানাবেন যে বিষয়ে আজকাল মানুষের বেশি পরিমানে চাহিদা ও রুচি রয়েছে। তবেই আপনার তৈরি করা ভিডিও বেশি পরিমানে লোকেরা দেখার সুযোগ হবে। আর আপনার ভিডিও যত বেশি মানুষ দেখবে আপনার আয় তত বেশি বাড়বে। পক্ষান্তরে আপনি যদি এমন বিষয় নিয়ে ভিডিও আপলোড করেন যেই বিষয়ে নিয়ে ইন্টারনেটে ও ইউটিউবে কোন সার্চ হয় না, তাহলে সেই ধরনের ভিডিও আপলোড করেও আপনি কোন লাভবান হতে পারবেন না। কাজেই ভিডিও এর টপিক নির্ধারণের ক্ষেত্রে আপনাকে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে ঠিক করে নিতে হবে।
ইউটিউব চ্যানেল কি বিষয়ে বানাবেন?
আমি আগেই বলেছি ইউটিউব চ্যানেলের সফলতা আপনার চ্যানেলের টপিক এর উপর অনেকাংশে নির্ভর করবে। সে জন্য কি বিষয়ে ভিডিও তৈরি করলে আপনি লাভবান হবে সে বিষয়ে জেনে নেওয়া জরুরী। আমি নিচে কয়েকটি জনপ্রিয় ইউটিউব টপিক শেয়ার করে দিচ্ছি যেগুলো নিয়ে কাজ করতে পারলে আপনি সহজে ভিডিও এর ভিউ বৃদ্ধি করে ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
- Technology (টেক): বর্তমান যুগ ইন্টারনেট ও টেকনোলজির যুগ। ব্লগিং ও ইউটিউব উভয় ক্ষেত্রে টেকনোলজি রিলেটেড টপিক এর অনেক মূল্য রয়েছে। কারণ টেক বিষয়ে ভিডিও তৈরি করলে ইউটিউবে আপলোড করলে বেশি পরিমানে ভিউ হয় এবং ভিডিওতে তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি বিজ্ঞাপন শো হওয়ায় অন্যান্য টপিক এর চাইতে টেকনোলজি টপিক এর ইউটিউব চ্যানেলের ইনকাম বেশি হয়।
- Gaming: ইউটিউবে গ্যামিং চ্যানেল এর প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে। ইন্টারনেট বিশ্বে যত ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে তাদের মধ্যে জনপ্রিয়তা ও সাবস্ক্রাইবারের দিক থেকে গ্যামিং চ্যানেল ২য় অবস্থানে রয়েছে। কারণ ব্যক্তিগত ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে গ্যামিং চ্যানেলগুলো অধিক জনপ্রিয় হয়ে থাকে।
- Product Reviews: প্রোডাক্ট কমন একটি বিষয়। আমরা মানুষ হিসেবে কোন না কোন প্রোডাক্ট আমাদের ব্যবহার করতে হয়। ডিজিটাল প্রোডাক্ট থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় যে কোন ধরনের প্রোডাক্ট রিভিউ নিয়ে চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করতে পারলে অল্পদিনে সফল হতে পারবেন। তাছাড়া প্রোডাক্ট রিভিউ করার কাজটা তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।
- Tutorials: আপনি যেকোন বিষয়ে একজন টিউটর হতে পারেন। মানুষ হিসেবে আপনি কোন না কোন বিষয়ে অবশ্যই অভীজ্ঞতা রাখেন। সে জন্য আপনি যে বিষয়ে ভালো জানেন সেই বিষয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে টিউটরিয়াল ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। তবে টেক বিষয়ে টিউটরিয়াল ভিডিও তৈরি করতে পারলে সহজে সফলতা পাওয়া যায়।
- Food: ইউটিউব চালু হওয়ার পর থেকে ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ফুড টপিকটি অনেক পিছিয়ে পড়েছে। কারণ একটি খাবার কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটি ভিডিওতে যেভাবে দেখানো সম্ভব হবে ব্লগে লিখে সেটি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যাবে না। আপনি যদি মহিলা বা গৃহিনী হয়ে থাকেন কিংবা ভালো ভালো রেসিপি রান্না করতে পারেন, তাহলে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরির ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে সহজে জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিতে পারবেন।
- Fashion and Beauty: ফ্যাশন ও সাজগোজ করতে কার না ভালো লাগে। সব বয়সের পুরুষ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মেয়েরা ফ্যাশন জিনিসটি অধিক পছন্দ করে। আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইনার হন বা কোন বিউটি পার্লারে কাজ করেন কিংবা ফ্যাশন করতে পছন্দ করেন, তাহলে বিভিন্ন ফ্যাশন ও বিউটি টিপস শেয়ার করে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
- Weight loss & Healthy Living: এই টপিককে সংক্ষেপে লাইফস্টাইল বলা হয়। আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের ব্যায়াম, ইয়গা, জিম ও হেলথ বিষয়ে টিপস শেয়ার করতে পারেন, তাহলে খুব অল্পদিনে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করে নিতে পারবেন। আপনি উদাহরণ হিসেবে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ইউটিউবার “ডাঃ জাহাঙ্গির কবীর” স্যারকে অনুসরণ করতে পারেন। যদিও তিনি একজন ইউটিউবার হিসেবে নিজেকে দাবি করেন না, তবু আপনি চিন্তা করে দেখুন তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে প্রতিদিন প্রায় ৫-১০ হাজার নতুন সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি হয়। তাছাড়া আমি এমন একটি ইউটিউব চ্যানেল দেখেছি যেটি "Wight Loss" বিষয়ে মাত্র একটি ভিডিও শেয়ার করে ৬ লক্ষ সাবস্ক্রাইবার অর্জন করে নিয়েছে।
- Funny Video: মজা করতে কার না ভালো লাগে। কোন মানুষের যখন মন খারাপ থাকে তখন সে তার মন ভালো করার জন্য মজার কোন জিনিসের আশ্রয় নেয়। এ ধরনের ভিডিও প্রচুর জনপ্রিয় হয়ে থাকে। কারণ Funny Video সবশ্রেণীর মানুষ দেখে থাকে।
- Travel: আপনি যদি ভ্রমন প্রিয় লোক হন, তাহলে ইউটিউবার হওয়া আপনার জন্য সহজ হয়ে যায়। কারণ এ ক্ষেত্রে আপনাকে কষ্ট করে ভিডিও তৈরি করতে হয় না। আপনি যখন কোন দর্শনিয় স্থান ভিজিট করবেন তখন সেই ভিডিওগুলো আপনার ক্যামেরা বন্দি করলেই আপনার ভিডিও তৈরি করার কাজ হয়ে যায়। তাছাড়া এ ধরনের ভিডিও খুবই জনপ্রিয় হয়।
- Animals:সাধারণত এ ধরনের ইউটিউব চ্যানেলগুলোও ভ্রমন প্রিয় মানুষের জন্য হয়ে থাকে। বিশেষ করে যারা ফটোগ্রাফার তারা এ ধরনের ইউটিউব চ্যানেল করে থাকে। আপনি যদি একজন ফটোগ্রাফার হন তাহলে বিভিন্ন পশু পাখি ও জীব জন্তুর ভিডিও আপলোড করে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
০৩। ইউটিউব মনিটাইজেশনঃ
ইউটিউব এর নতুন পলিসি অনুসারে ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করার জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও এক বছরে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে। অতএব ইউটিউবে এক বছরে মিনিমাম ৪০০০ ঘন্টা ভিডিও ভিউ হওয়ার পর আপনি ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন করে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা শুরু করতে পারবেন। তবে গত ২০১৯ সালের পূর্বে ইউটিউব ভিডিও মনিটাইজ করার জন্য কোন ধরা বাধা নিয়ম ছিল না। কিন্তু ইউটিউব ২০১৯ সালে তাদের প্রোগ্রাম পলিসি আপডেট করে।
কিভাবে ইউটিউব মনিটাইজেশন করবেন?
আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও এক বছরে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূর্ণ হলে আপনার চ্যানেল হতে Channel Icon > Creator Studio > Monetization গেলে মনিটাইজ করার অপশন পাবেন। তখন ইউটিউব আপনাকে মনিটাইজেশন অপশন এলিজিবল দেখাবে। যখন আপনার মনিটাইজেশন অপশন এলিজিবল হবে তখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলটির মনিটাইজেশন অপশন Enable করে নিতে হবে। মনিটাইজেশন অপশন Enable করার পর আপনার ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে।
আপনার ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে এডসেন্স একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপানার ইউটিউব চ্যানেল এর লিংকটি কপি করতে হবে। তারপর Google AdSense এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের এই লিংকে ক্লিক করে ফরম ফিলআপ করে গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদন করলে এডসেন্স আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি এডসেন্স এর সাথে যুক্ত করে দেবে।
এগুলো অবশ্যই পড়বেন -
তবে এডসেন্স এর আবেদন করার সাথে সাথে আপনার ভিডিও মিনিটাইজ করতে পারবেন না। গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করার পর গুগল আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি ৫/৭ দিনের মধ্যে রিভিউ করবে। রিভিউ করে আপনার চ্যানেলকে উপযুক্ত মনে করলে এডসেন্স আপনার ইউটিউব চ্যানেলকে অনুমোদন দেবে। কেবল মাত্র এডসেন্স অনুমোদন হলে আপনার ভিডিও মনিটাইজ করে এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন আপনার ভিডিওতে দেখিয়ে ইউটিউব হতে টাকা আয় করতে পারবেন।
এখন আপনি নিয়মিত নতুন নুতন ভিডিও আপলোড করতে থাকবেন। আপলোড হওয়ার পর ভিডিওটির নিচের দিকে Monetized অপশন দেখতে পাবেন। এখানে Monetize with ads অপশনে ঠিক চিহ্ন দিয়ে দিলেই আপনার ভিডিওটিতে এখন থেকে Google বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখাবে। তবে সাবধান কোন প্রকার কপি করা ভিডিও আপলোড করবেন না। তাহলে ইউটিউব যে কোন সময় আপনার Monetized অপশন Disable করে দেবে।
কিন্তু গুগল এডসেন্স আপনার আবেদন অনুমোদন না করে রিজেক্ট করে দিলে আপনি ভিডিওতে বিজ্ঞাপন শো করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে আপনি কিছুদিন আরো ভালো ভালো ভিডিও আপলোড করে ১০-১৫ দিন পর পুনরায় এডসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করবেন। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভালোমানের ভিডিও থাকলে এডসেন্স আপনার আবেদন অনুমোদন করবে।
০৪। Youtube থেকে টাকা তুলব কিভাবে? ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়ঃ
সাধারণত ইউটিউবে যখন আপনার ইনকাম ১০ ডলার পূর্ণ হবে তখন গুগল এ্যাডসেন্স টিম আপনার ঠিকানা, ব্যাংক একাউন্ট ও গুগল এ্যাডসেন্স একাউন্ট ভেরিফিকেশন করে নেওয়ার জন্য বলবে। আপনি যখন এ্যাডসেন্স এর সেটিংস অপশন হতে আপনার ঠিকানা, ব্যাংক একাউন্ট ও এ্যাডসেন্স একাউন্ট ভেরিফিকেশন করার জন্য আবেদন করবেন তখন গুগল আপনার স্থানীয় ঠিকানার পোস্ট অফিসে একটি চিঠি পাঠাবে।
সেই চিঠিতে গুগল এ্যাডসেন্স এর অফিসিয়াল সীলমোহর করা থাকবে। এ্যাডসেন্স এর চিঠি খোলার পর আপনি একটি পিন নম্বর দেখতে পাবেন। উক্ত পিন নম্বরটি ব্যবহার করে আপনার ঠিকানা, ব্যাংক একাউন্ট ও এ্যাডসেন্স একাউন্ট ভেরিফিকেশন করে নিতে পারবেন। তখন থেকে আপনার এ্যাডসেন্স একাউন্টটি ভেরিফাইড শো করবে এবং ভেরিফাইড এ্যাডসেন্স একাউন্টকে গুগল অনেক গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
তারপর ইউটিউবে যখন আপনার ইনকাম ১০০ ডলার পূর্ণ হবে তখন আপনি সেই টাকা উত্তোলন করার অপশন পাবেন। গুগল এ্যাডসেন্স একাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলনের আবেদন করার পর গুগল আপনার টাকা বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠিয়ে দেবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সেই টাকা আপনার কাঙ্খিত ব্যাংক একাউন্টে পাঠাবে। ভারতের ক্ষেত্রে সম্ভবত সেই রুপি RBI এর মাধ্যমে কাঙ্খিত ব্যাংকে পৌছে দেয়। মূলত এইভাবে ইউটিউব আপনার উপার্জিত টাকা হাতে পৌছে দিয়ে থাকে।
অনেকে মনেকরে ভিডিও আপলোড করে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার বিষয় একটি হাস্যকর ও নিছক গল্প ছাড়া আর কিছুই না। কিন্তু এটা চরম সত্য যে, আপনি ঘরে বসে ইউটিউবে কাজ করে গুগল এর কাছ থেকে ফরেন রেমিটেন্স নিয়ে আসতে পারবেন। আমার চেনা কয়েকজন বাংলাদেশী ও কলকাতার ইউটিউবার রয়েছে যারা শুধুমাত্র ইউটিউবে টাকা ইনকাম করে তাদের পুরো পরিবারের সাংসারিক খরছ বহন করে যাচ্ছে। সেই সাথে টাকা ইনকাম করার পাশাপাশি নিজের পড়লেখা বা পেশাগত কাজও চালিয়ে যাচ্ছে।
ইউটিউব কত ভিউ এ কত টাকা দেয়?
ইউটিউব কত ভিউ এ কত টাকা দেয় সেটি বুঝতে আপনাকে বিস্তারিত একটি পোস্ট পড়তে হবে। কারণ ইউটিউব কত ভিউ এ কত টাকা দেয় সেটার অনেক হিসাব নিকাশ আছে। সেই জন্য আমি আপনাদের বিষয়টি এখানে সংক্ষেপে বুঝাতে পারব না। আমাদের ব্লগে এ বিষয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট রয়েছে। ইউটিউব কত ভিউ এ কত টাকা দেয় বা প্রতি ১০০০ ভিউতে ইউটিউব কত টাকা দেয় সেটি জানার জন্য আমাদের ব্লগের পোস্টটি পড়ে নিবেন। তাহলে ইউটিউব কত ভিউ সমান কত টাকা সেটি পরিষ্কারভাবে জানতে পারবেন।
- আরো পড়ুন - ইউটিউব প্রতি ১০০০ ভিউতে কত টাকা দেয়?
ইউটিউব থেকে কত টাকা আয় করা যায়?
সাধারণত ইউটিউব গুগল এডসেন্স এর CPC, CTR ও RPM হিসেব করে টাকা দিয়ে থাকে। ইউটিউব থেকে কত টাকা আয় করা যায় সেটা জানার জন্য এডসেন্স এর কালকুলেশনটি বুঝতে হবে। কারণ গুগল এডসেন্স তাদের বিজ্ঞাপনের অনেক বিষয় হিসাব ও বিবেচনা করার পর টাকা পরিশোদ করে। এ বিষয়টি জানার জন্যও আপনাকে আমাদের ব্লগের আরেকটি পোস্ট পড়তে হবে। আমরা সেই পোস্টে এডসেন্স এর সকল গানিতিক ক্যালকুলেশন বিস্তারিত আকারে শেয়ার করেছি। আমরা পোস্টটি এখানে শেয়ার করে দেব। আপনি সেই পোস্ট পড়লে নিজেই বুঝতে পারবেন আপনি ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে কত টাকা আয় করতে পারবেন?
- আরো পড়ুন - গুগল এ্যাডসেন্স CPC, Page RPM ও Page CTR কি?
কিভাবে ইউটিউব চ্যানেলের আয় বাড়াবেন?
আপনার ইউটিউব চ্যানেলের আয় বাড়ানোর জন্য প্রথমত আপনাকে প্রতিনিয়ত ভালোমানের ভিডিও তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করতে হবে। সেই সাথে ইউটিউব সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সহ ভিডিও অপটিমাইজেশন করতে হবে। এ দুটি কাজ যখন একসাথে করবেন তখন আপনার ইউটিউব চ্যানেল হতে আয়ের পরিমান দিন দিন বাড়তে থাকবে।
০১। ভিডিওতে বর্ণনা দেয়াঃ
নতুন ভিডিও আপলোড করার সাথে সাথে ভিডিওটির বিষয়বস্তু সম্পর্কে ভিডিও এর নিচে ৮/১০ লাইনের একটি বর্ণনা লিখে দেবেন। তাহলে YouTube সহজে আপনার ভিডিওটি সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যাবে। এতেকরে YouTube নির্ধারিত টপিক অনুযায়ী ভিজিটদের কাছে ভিডিওটি পৌছে দেবে।
০২। ভিডিওতে আকর্ষণীয় Thumbnail দেওয়াঃ
ইউটিউবে ভিডিও দেখার বিষয়টি নিয়ে রিসার্চ করলে দেখা যায় প্রায় ৮০% এর বেশি লোক ইউটিউব ভিডিও এর Thumbnail দেখে ভিডিও দেখা শুরু করে। অনেক ইউটিউবার এটা বলে থাকেন যে, যে যত বেশি আকর্ষণীয় Thumbnail ভিডিওতে ব্যবহার করে তার ভিডিও তত বেশি জনপ্রিয় হয়। আপনি একটি ভিডিও তৈরির জন্য ৩ ঘন্ট খরছ করলে Thumbnail তৈরি করার জন্য মিনিমাম ১ ঘন্টা ব্যয় করবেন। কারণ একটি ভিডিও এর Thumbnail ভিডিওটি কেমন হবে সেটি সংক্ষেপে বর্ণনা করে। কাজেই Thumbnail অবশ্যই ভিডিও এর বিষয়ের সাথে মিল রেখে আকষর্ণীয় করে তৈরি করবেন।
০৩। ভিডিও এর ট্যাগ দেওয়াঃ
ভিডিও আপলোড করার পর Descriptions এর ঠিক নিচের দিকে Tags দেওয়ার জন্য একটি খালি ঘর দেখতে পাবেন। এখানে ছোট ছোট ট্যাগ লিখে দেওয়ার অপশন থাকে। আপনি শুধুমাত্র আপনার ভিডিওটি কোন ক্যাটাগরির সেটা সিলেক্ট করে দেবেন, অর্থাৎ আপনার ভিডিওটি যে টাইপের ঠিক সে ধরনের বা কাছাকাছি ধরনের ১০-১২ টি Tags সিলেক্ট করে দেবেন। এতেকরে সার্চ ইঞ্জিন আপনার ভিডিও এর ধরণ সহজে বুঝে নিতে সক্ষম হবে।
০৪। নিয়মিত ভিডিও তৈরীঃ
নিয়মিত নিত্য নতুন ভালমানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার Channel টির Viewer বাড়তে থাকবে। আর Viewer বাড়া মানেই হচ্ছে আপনার আয় বেড়ে যাওয়া।
০৫। ভিডিও শেয়ার করাঃ
ভিডিও পাবলিশ করার পর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম, যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সাইটগুলিতে আপনার ভিডিও শেয়ার করতে পারেন। এতেকরে লোকজন আপনার ভিডিও সম্পকে সহজে জানতে পারবে।
০৬। ব্যাকলিংক তৈরীঃ
আপনি যে বিষয় নিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল বা ভিডিও তৈরী করছেন এরকম অন্য জনপ্রিয় ব্লগে আপনার ভিডিওটির লিংক দিয়ে দিতে পারেন। এতে করে সেখান থেকেও আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর পেয়ে যাবেন।
ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল?
ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার প্রশ্ন আসলে অধিকাংশ লোকের মনে একটা প্রশ্ন জাগে যে, আসলে ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল, নাকি হারাম? এই প্রশ্নের জবাবে আমি সংক্ষেপে বলব, হালাল কনটেন্ট এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব থেকে আয় করলে আপনার টাকা অবশ্যই হালাল হবে। আর যদি শরীয়ত পরিপন্থি গান-বাজনা ও না-যায়েজ কোন ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব থেকে আয় করেন, তাহলে আপনার আয় হারাম। সুতরাং ইউটিউব থেকে কি ধরনের ভিডিও তৈরি করে আয় আপনি করছেন সেটার উপর নির্ভর করবে ইউটিউবের আয় হালাল নাকি হারাম।
শেষ কথাঃ
যেহেতু YouTube হচ্ছে Google কোম্পানির একটি অংশ, সুতরাং আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে বিশ্বস্ততার সাথে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারেন। এর সব চাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনাকে কোন প্রকার Domain ও Hosting কোনটাই কিনতে হচ্ছে না। তাছাড়া YouTube এর মাধ্যমে খুব সহজেই Google AdSense অনুমোদন পাওয়া যায়। কাজেই আমার মনেহয় এটিই হচ্ছে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ, ফ্রি এবং বিশ্বস্ত একটি উপায়।
1 Email id deya blogger n youtube channel open korla kono problem hoba?
কোন প্রকার সমস্যা হবে না। একটি Gmail ID দিয়ে গুগলের সকল প্রকারের Account তৈরী করা যায়। আপনি অনায়াসে একটি Gmail ID দিয়ে Blogger এবং Youtube Channel তৈরী করতে পারেন।
How to make money youtube without monetize! কিভাবে ইউটুব থেকে ইনকাম করা যায় মনিটাইজ ছাড়া।
মনিটাইজেশন ছাড়া ইউটিউব থেকে নরমালি কোন টাকা ইনকাম করা যায় না।
Give me your number
অনেকেই অনেক কিছু বলে তবে আপনার মাধ্যমে সঠিক বিষয়টা জানতে পারলাম ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাইয়া, আমরা সবসময় সেরাটা দেয়ার চেষ্টা করি।
কোন নাটক বা মুভি থেকে যদি কেটে আপলোড করি তাহলে সেটা হবে কি?
আপনি যেভাবেই করেন না কেন, কোন অংশ অন্যের ভিডিও এর সাথে মিল থাকলে হবে না।
ভাই সব কিছু করার পড়েই কি ভিডিও আপলোড দিলে ভিউয়ার বাড়লে তারা আয় দিবে নাকি নিদিষ্ট কোন নিয়ম আছে যে এত জন subscribe হলে বা এত জন view হলে তারপর তারা আয় দিবে।।
আপনার ব্লগে যখন প্রচুর পরিমানে ভিউয়ার পেতে থাকবেন, তখন Youtube আপনার ভিডিও গুলি Monetized করার অপশন দেবে। সেখান থেকে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আপনি ভালমানের আয় করতে পারবেন।
ভিডিও ভিউ এর উপর বৃত্তি করে কি ইনকাম দেয়??
ঠিক তাই, যত বেশী ভিউ হবে তত বেশী ইনকাম করতে পারবেন।
owo nyc post...
plz visit my "youtube channel"
goo.gl/mSi10u
ব্লগ ছাড়া যদি আমি অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম যেমনঃফেসবুকের মাধ্যমে ভিউ করাই তাহলে কি হবেনা?
ভিডিও এর লিংক শেয়ার করে Traffic বৃদ্ধি করতে পারবেন কিন্তু সরাসরি ভিডিও শেয়ার করে ভিউয়ার বৃদ্ধি করতে পারলেও আয়ের ক্ষেত্রে কোন লাভ হবে না।
যে ভাই এই বিষয় অনেক অভিজ্ঞ প্লিজ আমাকে হেল্প করুন। আপনাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আমাকে ফোন নম্বর দিন। আমার ফোন নম্বর 01934370471
পড়ে খুব ভালো লাগলো. আয় করার চেষ্টা অনেক দিনের কিন্তু এক্ষেত্রে ধর্য্য বড় জিনিস. এক দিনে এটা সম্ভব নয়.
আপনি ঠিক বলেছেন। শুধুমাত্র আয় করার ক্ষেত্রে নয়, যে কোন কাজে সফল হওয়ার জন্য ধৈর্য্য ধারন করে কাজ করা প্রয়োজন।
Vai,blogger ta ki.?
উইকিপিডিয়ায় সার্চ দেন, তাহলে এ সম্পর্কে বিস্তারিত পেয়ে যাবেন।
Vai,ami jodi youtube chanel khul a channal jonno preo kor a ads dita thaki tob a taka hat a pabo ki kor a..?
Google AdSense ব্যবহার করে সরাসরি চেকের মাধ্যমে অথবা PayPal এর মাধ্যমে টাকা হাতে পেতে পারেন।
কিভাবে আমি ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারি মানে ' ব্যাকলিংক তৈরি করার জন্য বিস্তারিত লিখে টিউটোরিয়াল আকারে প্রকাশ করলে খুব খুশি হতাম!
ব্যাক লিংক নিয়ে আমরা ইতোপূর্বে দুটি পোষ্ট শেয়ার করেছি। আপনি আপাতত আমাদের পোষ্টগুলি দেখতে পারেন। তাছাড়া আমাদের এসইও সংক্রান্ত পোষ্টের অনেক জায়গাতেই ব্যাক লিংক নিয়ে বিভিন্ন রকম টিপস শেয়ার করেছি। তবে ব্যাকলিংক তৈরি নিয়ে খুব শীঘ্রই একটি পোষ্ট শেয়ার করব।
ভালো লাগলো পোস্ট পরে অনেক হেল্পফুল একটি পোস্ট
আমার চ্যানেল টিতে কপিরাইট নোটিস গেয়েছি এখন কি করলে এর থেকে পরিত্রান পেতে পারি ???
এটি যদি আপনার চ্যানেলের প্রথম কপিরাইট নোটিশ হয়, তাহলে বড় ধরনের কোন প্রবলেম হবে না। কিছু দিনের মধ্যে নোটিশটি মুছে যাবে। তবে একাধিকবার হলে সমস্যা হবে। সর্বোপরি একটি চ্যানেলে পর পর তিন বার কপিরাইট নোটিশ পাওয়ার পর ঐ চ্যানেলটির Monetize Disable হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে নতুন চ্যানেল তৈরি করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না।
এই সাইটের এডমিন কে
কোন সমস্যা নেই, নক করতে পারেন!
মনে করেন আমি কোন নিউজ এর ভিডিও আপলোড করলাম যেটা অন্য নিউজ চ্যানেল আগেই আপলোড করেছে এটা কি কপিরাইটস এর ভিতর পরে?
সেটি যদি আপনার নিজস্ব তৈরি হয়, তাহলে কপিরাইটস হিসেবে গণ্য হবে না। ধন্যবাদ...
ভাই,,,আপনার নাম্বারটা চাই,,
হারুন-অর-রশীদ
০১৬৮০-৪৬৪৭৯৩
যদি ভিডিও আমার নিজের হয় আর অডিও কপি করি তাহলে
তারপরও কপিরাইটের দায়ে ফেসে যাবেন। কোনক্রমেই নকল করার উপায় নেই।
কোন এ্যাপ দিয়ে আমি এটা করতে পারি?
YouTube এ্যাপ এর মাধ্যমে ডিডিও আপলোড করে কাজটি করতে পারেন। এ ক্ষেত্রেও ভিডিও অবশ্যই ইউনিক হতে হবে।
ভাই youtube এ আমি অন্য কোন এড সেট করতে পারবো না google adsence ছাড়া
ভাই youtube এ আমি অন্য কোন এড সেট করতে পারবো না google adsence ছাড়া
YouTube হলো Google কোম্পানির একটি সার্ভিস। সে জন্য Adsense ব্যতীত অন্য কোন ধরনের এ্যাড ব্যবহার করা কোনক্রমেই সম্ভব নয়।
আপনারা কি you tube channel বানিয়ে দিতে পারবেন
আপনারা কি you tube channel বানিয়ে দিতে পারবেন
আপনি নিজেই খুব সহজে YouTube Channel তৈরি করে নিতে পারবেন। শুধুমাত্র একটি Gmail ID থাকলেই এ কাজটি করা যায়।
This comment has been removed by the author.
আচছা,আমি যদি আমার কনো ফেইজবুকের একাউনট দিয়ে টাকা আয় করতে পারবো কি না ? আমি হারুন ভাইয়ের কাছে জানতে চাই । ভাই আমি এই লাইনে নতুন
ফেইসবুক থেকে সহজে টাকা আয় করার কোন উপায় এখনো বের হয়নি। যেগুলি রয়েছে সেগুলি অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
Thank you �� হারুন ভাইকে
মুভি অাপোডের জন্য কি করতে হবে?
অন্যের নকল করা মুভি হলে করতে পারবেন না। তবে নিজস্ব হলে কোন সমস্যা নেই।
partner option ta to paitechina kon app use korle pabo
Partner options ta pabo kothai android die ki aita kora jabe
মোবাইল নাম্বার দিয়ে ভেরিফাই করেন, তাহলে পার্টনার অপশন পেয়ে যাবেন।
ইউটিউবে আমার একটা চ্যানেল আছে, বয়স দেড় মাস হবে । পার্টনার ভ্যারিফাইড করেছি এবং ভিডিও আপলোড করে মানিটাইজড ও করেছি । কিন্তু গুগল এডসেন্স এ অ্যাপ্লাই করার পর ওরা আমার অ্যাপ্লিকেশন অ্যাপ্রুভ করেনি । দয়া করে জানাবেন প্লিজ এখন কি করবো । কিভাবে গুগল এডসেন্স অ্যাপ্রুভ করাবো ? এই চ্যানেল থেকে কি আর অ্যাপ্রুভ করা যাবে না? নতুন চ্যানেল করতে হবে কি ? আমি এই চ্যানেল টাই চালাতে চাই ......প্লিজ জানাবেন । Now i'm so upset & badly need ur help .
We did not approve your application for the reasons listed below
Unsupported Language: We've found that the majority of your site’s content is in a language we do not currently support. Right now, we're only able to offer language support and ad targeting for the languages listed in this help article. If you manage or own another site in one of our supported languages, feel free to resubmit your application as described below. While we look forward to supporting your language, we don't yet have a date as to when AdSense will be available for…
বাংলাদেশে ইউটিউব মনিটাইজ সাপোর্ট করে না। আপনি বাংলাদেশী ইউটিউব চ্যনেল দিয়ে এ্যাডসেন্স এপ্রুভ করতে পারবেন না। এ বিষয়ে আমার পোষ্টটিতে পরিষ্কারভাবে লিখা রয়েছে। ধন্যবাদ...
আচ্ছা ভাই আমি যদি ১মাসে ১m ভিও করাতে চাই তাহলে আমাকে কি করতে হবে বলবেন কি please.ভিদিও টা সেক্স টাইপের plzz bolben please vaiya
কিছুই করতে হবে না, যত বেশী ভিডিও আপলোড করবেন আপনার আয় তত বাড়তে থাকবে। তবে পর্নগ্রাফি টাইপের কোন ভিডিও আপলোড করলে একাউন্ট ব্যান হয়ে যাবে।
আপনার পোস্ট পড়ে ইউটিউব থেকে আয় করার আগ্রহ পেলাম। ধন্যবাদ।
Thanks, it's my pleasure.
আমি ইউটিউব ভিড়িও থেকে আয় পাওয়ার বিষয়ে পরামর্শ চাই। আমি একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেল চালু করেছি। দুটি ভিড়িও ইতিমধ্যে আপলোড করেছি। আমার ভিড়িওগুলো সম্পূর্ণ ইউনিক। আমার ব্যক্তিগত ব্যবহৃত জিমেইল একাউন্ট দিয়ে লগইন করার পর ব্রান্ড চ্যানেল হিসেবে আমার চ্যানেলটি চালু করেছি। আমার জিমেইল আইডি তৈরি করার সময় বাংলাদেশ নির্বাচন করার পর আমার ব্যক্তিগত মোবাইল নং দিয়ে ভেরিফাই করেছি। এখন দীর্ঘ একটি ভিড়িও (length 20min and 49sec. size 66.9mb) আপলোড করার পর আমাকে আমার চ্যানেলটি ভেরিফাই করতে বলা হচ্ছে। একটি টিউটোরিয়ালে পড়েছি Account Monetization করার সময় বাংলাদেশ থেকে ইউনাইটেড স্টেটস নির্বাচন করতে বলা হয়েছে।
1. এখন যদি আমি বাংলাদেশি মোবাইল নং দিয়ে আমার চ্যানেল ভেরিফাই করি তাহলে কি পরবর্তীতে Account Monetization করার সময় কোন সমস্যা হবে?
2. ইউনাইটেড স্টেটস সিলেক্ট না করে কি Account Monetization করা যায়?
3. আমার ভিড়িও গুলো বাংলা ভাষায় এবং ভিড়িও শিরোনাম এবং বর্ণনাও বাংলায়। এর জন্য কি Account Monetization করতে কোন সমস্যা হবে?
এছাড়াও অন্য কোন প্রয়োজনীয় তথ্য যদি দিতে পারেন আমি উপকৃত হব।
আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্যের জন্য প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার সবগুলি প্রশ্নের উত্তর আমি ধারাবাহিকভাবে দেব।
1. ১৫ মিনিটের অধিক লম্বা কোন ভিডিও আপলোড করার জন্য মোবাইল নাম্বারের মাধ্যমে Channel Verify করতে হয়। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশী মোবাইল নাম্বার দিয়ে Verify করলেও Account Monetization করতে কোন সমস্যা হবে না।
2. ইউনাইটেড স্টেটস ছাড়াও অন্য যে সকল দেশগুলিতে Monetization সাপোর্ট করে সেই সকল দেশের যে কোন একটি সিলেক্ট করে Account Monetization করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে আপনার একাউন্ট হতে অর্জিত ডলার Withdraw করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে আমি এখনো পর্যন্ত নিশ্চিত হতে পারিনি।
3. ভিডিও এর শিরোনাম এবং বর্ণনাও বাংলায় হলেও Account Monetization করতে কোন সমস্যা হবে না। তবে বাংলাদেশ সিলেক্ট করা থাকলে কোনভাবেই Monetization করতে পারবেন না।
তাছাড়াও USA মোবাইল নাম্বারের মাধ্যমে Channel Verify করার বিভিন্ন ওয়ে থাকলেও USA এর একাউন্ট বাংলাদেশ থেকে Access করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন বলে আমার মনে হয় না। কারণ যখনই আপনি আপনার চ্যানেলে লগইন করবেন তখন ইউটিউব বুঝতে পারবে আপনি চ্যানেলটি বাংলাদেশ থেকে ব্যবহার করছে…
tar mane ki vaiya ekhn youtube theke taka earn kora konovabei possible na untill monetization....ami ekti chanel khulte chachhi about beauty bloging...r ekti qstn holo Bd er jara famous youtuber ache jmn salman muktadir,choto azad...ora ki tyle paid na! plz ans dibem
ইউটিউব এর পলিসি অনুসারে এখনো সম্ভব নয়। তবে অন্যরা কি করছে সেটা নিয়ে মন্তব্য করতে চাই না।
আমরা উপকৃত। ধন্যবাদ। https://www.youtube.com/watch?v=CrSzUks7xLk&t=167s
ধন্যবাদ
আমার youtube একাউন্টব ব্লোগ হোয়েছে এক মাস এখোনো একাউকন্টে ডুকতে পারিনা এখন কি করব।
ইউটিউব একাউন্ট ব্যান হওয়ার মানে হচ্ছে পুরো গুগল একাউন্ট ব্যান হওয়া। আপনার রিকবারি মেইলের সাহায্যে বিষয়টি সমাধানের চেস্টা করতে পারেন। ধন্যবাদ...
amar Gmail account a 4 ta copyright er sms ascha. bola hoicha amar oi video gula dakha jaba na.. bt amar oi channel a aro 20 ta video acha.. ogula dakha jai. akhon amka ki new channel khulta hoba??
কপিরাইট ম্যাসেজ আছে এমস চ্যানেল ব্যবহার না করাই ভাল। নতুন আরেকটি চ্যানেল তৈরি করে ভিডিওগুলি আপলোড করতে পারেন।
Nice........ tune
Nice........ tune
Thank you
গুড চালিয়ে যান
ইন্টারনেটে অনেক খোঁজাখুঁজির পর চমৎকার একটা পোস্ট পড়লাম ইউটিউব সম্পর্কে। আমার প্রশ্নটা ছিল আমার বানানো ভিডিও যদি বাংলায় হয় তবে মনেটাইজ করতে পারব কিনা। যদিও এর উত্তর আমি ইতিমধ্যে পেয়েছি। আমি জানতে চাচ্ছি আমার গুগল অ্যাডসেন্স আপ্রুভড করেছে। বাংলা ভিডিও মনেটাইজ করলে আমার গুগল অ্যাডসেন্স কোন সমস্যা করবে কিনা (আমি জাপান থাকি)।
যেহেতু আপনি জাপানে আছেন, সে জন্য কোন সমস্যা হবে না।
অনেক মুভি ইউটিউবে পাওয়া যায় না, আমি কি সেসকল মুভি টরেন্ট থেকে নামিয়ে আপলোড করতে পারবো ?
ইতিপূর্বে কেউ যদি গানগুলি ইউটিউবে আপলোড না করে, তবেই সম্ভব। অন্যথায় সম্ভব নয়।
আমি একজনের chanel থেকে একটা ভিডিও কপি করে ওটার tile change করলাম এতে কি কোনো সমস্যা হবে...?
অবশ্যই সমস্যা হবে।
ভাল পোষ্ট
nice
ভাইয়া আমি যদি বাংলাদেশ থেকেআমার চেনেলে ১০,০০০ ভিউয়ার আনতে পারি, তাহলে কি টাকা আয় করতে পারবো,,??নাকি কোন ভাবেই সম্ভব নয়???কোন উপায় থাকলে বলেন,, উপকৃত হবো
আদৌ বাংলাদেশ থেকে সম্ভব নয়।
plz Boro Vaiya ra Apnara Amaka Ekkta Youtube Channel open kore doben with published? plzz
Youtube Channel খোলার জন্য কিছুই করতে হয় না। শুধুমাত্র একটি Gmail ID থাকলে হয়।
কি কি করলে youtube এ গুগল adsense অ্যাকাউন্ট ক্লোজ করে দেওয়া হবে??
Google Adsense বিষয়ে আমার ব্লগে অনেক পোষ্ট রয়েছে। পোস্টগুলি পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভাই 10,000 ভিও না হলে কি Monetization করা যাবে না??
Monetization এর সাথে View এর কোন সম্পর্ক নেই।
দাদা বাংলা দেশে থেকে যে কোনো ইউনাইটেট কান্টির ভি পি এন ব্যাবহার করে ইউটিউব চ্যানেলটি ওপেন করলে টাকা কামানো যাবে?
আদৌ সম্ভব নয়। কারণ গুগল এর চোখে আইপি ফাকি দেওয়া খুব কঠিন একটি বিষয়। এই পন্থায় চেষ্টা করে সফল হতে পারবেন না।
দাদা vpn ব্যাবহার করলে কি কোনো সমস্যা আছে?
সম্ভব নয়।
ইউটুভের ভিডিওগুলা কোন ইডিটার দ্বারা ভালো ইডিটিং করতে পারবো পিসিতে ? যা ভিডিও এর আলাদা আলাদা সিন গুলাতে আলাদা আলাদা ব্যাকরাউন্ড সাইন্ড এড করতে পারবো !
Camtasia Video editor ব্যবহার করতে পারেন।
এই সুন্দর পোষ্ট এর জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমরা আসা করি আপনি আমাদের আরো ভাল ভাল পোষ্ট উপহার দিবেন, যাতে আমরা আপনার পোষ্ট থেকে কিছু শিক্ষতে পারি, আবার ও ধন্যবাদ এত সুন্দর সাইট টি আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য, ও কষ্ট করে লিখার জন্য। আর আমি, অনলাইন থেকে আয় করা, ইউটিউব থেকে আয় করা ও ব্লগ এবং ওয়েব সাইট ও পেইজবুক থেকে কি ভাবে আয় করা যায় এবং বিভিন্ন টিপস সর্ম্পকে লিখি, কারো কিছু জানার থাকলে আমার সাইট টি visit করতে পারেন, যে কোন সমস্যায় আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। । আমার সাইটে যাওয়ার জন্য আমার নামের উপরে ক্লিক করুন, সবাইকে ধন্যবাদ
Thank you for the compliment.
আমার কত view হে কত টাকা পাব?আমার আয় করা টাকা হাতে পেতে হলে কি কোন ব্যাক এর দরকার আছে কি?না আনন্য কোন উপায় আছে?
এটা আপনার ভিডিও এর কোয়ালিটি এর উপর ডিপেন্ড করবে। আপনার উপার্জিত টাকা PayPal সহ বিভিন্ন মাধ্যমে Withdraw করতে পারবেন।
Ami youtube a channel khullam , but , video manager
Option dekhte pachchhina , and video monetized korte parchhi na . Keno bolte paren ??
বাংলাদেশী Youtube Channel এ এই অপশনগুলি পাবেন না।
তাহলে তো আঙ্গুল চুষতে হবে।।বাংলাদেশের প্রবলেম কি...???
সে জন্য আমরা নিজেরাই দায়ী। আপনি ইউটিউব এ সার্চ করলে বিষয়টি নিজেই বুঝতে পারবেন। কারণ আমরা কপিরাইট কনটেন্ট বা বিষয়ের উপর এতটাই নির্ভরশীল, যার জন্য আমাদের এই অবস্থা।
আমি আউটসোসিং এ কাজ শিখতে চাই এ বিষয়ে সাহায্য পেতে পারি
আমাদের সাথে থাকুন এবং পাশাপাশি ভালমানের ব্লগগুলি পড়ুন।
এটা তো পুরোনো update করে youtube change হয়েছে নতুন টা কি ভাবে করবো বুজতে পারছি না সাহায্য করবেন
কিছুই আপডেট হয়নি। নতুন করে কিছুই করার নেই। অধিকন্তু আপডেট হওয়ার সাথে সাথে আমরাও পোস্ট আাপডেট করব।
тнαик уσυ ѕσ мυ¢н... αи∂ αℓѕσ ι ωαит тяу уσυя instruction
ভাই আমার একটি channel আছে৷এখন আমি কী ভাবে ভিডিও আপলোড করে টাকা আয় করতে পারব৷৷৷দয়া করে জানাবেন৷চ্যানেলের বয়স এক মাস৷
আপনার চ্যানেলে নতুন নতুন ভিডিও আপলোড করেন, ভিজিটর বৃদ্ধি করতে থাকেন। তরপর Adsense অনুমোদন করে সহজে আয় করতে পারবেন। ধন্যবাদ...
আমার প্রশ্ন হল, আমি একটি ব্লগ তৈরি করেছি, একজন বা নির্দৃষ্ট কিছু লোক, প্রত্যেক দিন ১০০-৫০ ভিউ করলে কোন সমস্যা হবে, জানাবেন
নরমালি কোন সমস্যা হবে না, কিন্তু বিজ্ঞাপনের উপর প্রতিদিন ক্লিক করতে থাকলে সমস্যা হবে।
কত ভিউ হলে আমি আয় করতে পারব৷আর adsense নিজে থেকে আমাকে অনুমতি দিবে না কোনো অ্যাপলিকেশন করতে হবে ৷যদি করতে হয় তবে কী ভাবে করব৷
যত বেশী ভিউ এবং ক্লিক হবে, তত বেশী আয় হবে। আপনার ইউটিউব চ্যানেল এর ড্যাশবোর্ড হতে খুব সহজে এ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। ধন্যবাদ...
নিজের তৌরি কোনও ভিডিওতে ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড হিসেবে যদি কোনও মিউজিক যোগ করি ( গানের কথা বলছি না ) তবে কি সমস্যা হবে ? যদি হয়ে থাকে তাহলে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক কিভাবে লাগাবো?
এ ক্ষেত্রেও সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে ইউটিউব এর নিজস্ব কিছু মিউজিক রয়েছে, সেগুলি ব্যবহার করতে পারেন।
thank you for valuable tips and tricks.
You can see new something click this link .
https://youtu.be/Vae6VfElhhQ
ভাই বাংলাদেশ থেকে তো Monitization হয়না তাহলে কি করব
মোট ভিউয়ার দশ হাজার হলে Monetization একটিভ হয়ে যাবে।
ভাই আমি সম্পুর্ন নতুন। আমি বুজতে পারছিনা, বাংলাদেশ থেকে আয় করা সম্ভব না তার পরেও আপ্নারা আয়ের কথা কিভাবে বলছেন?
monetization সম্পর্কে জান্তে চাই
আর playpal এর মাধ্যমে কিভাবে টাকা উঠাইবেন?
আর আপ্নার ফেসবুকের লিংক টা চাইছি
আপনার যদি ভালমানের ইউটিউব চ্যানেল থাকে, তবে বর্তমানে বাংলাদেশ থেকেও আয় করা সম্ভব।
আমাদের ফেইসবুক কমিউনিটিতে জয়েন করুন তাহলে বিস্তারিত জানতে আপনার সুবিধা হবে।
কিভাবে জয়েন করবো
Blogspot Blogger Bangladesh লিখে ফেইসবুকে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন।
ভাই আমি সম্পুর্ন নতুন। আমি বুজতে পারছিনা, বাংলাদেশ থেকে আয় করা সম্ভব না তার পরেও আপ্নারা আয়ের কথা কিভাবে বলছেন?
monetization সম্পর্কে জান্তে চাই
আর playpal এর মাধ্যমে কিভাবে টাকা উঠাইবেন?
আর আপ্নার ফেসবুকের লিংক টা চাইছি
ভাই আমাকে ইউটিউব খুলার জন্য সাহায্য করুন, আপনার ফোন নাম্বার দিন,আপনার সাথে সরাসরি কথা বলতে চাই,আপনার ফোন নাম্বার দিন,খুব দরকার plz না করবেন না
ভালমানের ইউটিউব একাউন্ট তৈরি করার বিষয়ে একটি পোস্ট আমাদের ব্লগে রয়েছে। পোস্টটি পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
vai ami my chanelle click korle video manegar option ase na....tahole ki ami kou k partnar banate parbo na....r account valance ki vave delha jai....bolben...plzzzz
এ সংক্রান্তে আমাদের ব্লগে একটি পূর্ণাঙ্গ পোস্ট রয়েছে। আমাদের ব্লগের পোস্টটি দেখুন। তাহলে বিস্তারিত জানতে পারবেন...
ভাই বুজিনাই আপনার পোস্ট।প্রথমে লিখচেন বাংলাদেশে youtube থেকে টাকা ইনকাম অসম্ভব।আবার লিখচেন যতো বিউ ততো টাকা।এটা আাবার কি।
ভালমানের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারলে বর্তমানে বাংলাদেশের চ্যালেনগুলি মনিটাইজ হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আপনি পারলে ভিউয়ের উপরে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবে।
এমন ভিডিও যেটি ইউটিউব এ নাই কিন্তু অন্য লিংক থেকে নিয়ে ইউটিউব এ ডাউনলোড করলাম তাহলে কোন প্রবলেম হবে
কোন সমস্যা হবে না।
অনেক কিছই জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
Welcome, stay us
http://DoPartTimeJob.com/?user=1073958
ভায়া ইউটিউবে নেই এমন কোনো মুভি কী ইউটিউবে আপলোড করা যাবে?
করা যাবে, তবে কেই কমপ্লেইন করলে চ্যানেল ব্যান হতে পারে। অন্যথায় কোন সমস্যা হবে না। ধন্যবাদ...
ভাই আমার জিমেইল///আমার ঠিকানা দিলে কি আমাকে দয়া করে ইউটিউব একাউন্ট খোলে দিতে পারবেন
এটা খুবই সহজ কাজ। আপনি চেষ্টা করলেই পারবেন...
স্যার, আমার ব্লগে অপেরা থেকে প্রবেশ করলে SolaimanLipi বাংলা ফন্ট আসেনা, এটার কি কোন solution দেওয়া যাবে? blog address: http://mycollection20.blogspot.com
অপেরা মিনি ব্রাউজার ছাড়া নরমাল ব্রাউজার হলে অবশ্যই ফন্ট লোড নিবে। নরমাল ব্রাউজারে লোড না নিলে আপনার ব্রাউজারের ফন্ট সেটিংস ঠিক আছে কি না, তা যাচাই করে নিবেন।
ধন্যবাদ...
অনেক কিছু জানতে পারলাম কমেন্ট গুলো পড়ে,
যদি ওয়েবসাইট দ্বারা এডসেন্স পাই, তাহলে উক্ত এডসেন্স ইউটউব সাইটে ব্যবহার/সংযুক্ত করা যাবে কি? কিংবা ইউটউব হতে এডসেন্স কোন ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা যাবে কি?
ওয়েবসাইট দ্বারা অনুমোদন করা এডসেন্স ইউটিউবে ব্যবহার করার কোনো সুযোগ নেই। আবার ইউটিউব এর এডসেন্স ওয়েবসাইটে ব্যবহার করার সুযোগ নেই। প্রত্যেকটির জন্য আলাদা আলাদা করে এডসেন্স অনুমোদন করে নিতে হবে।
তবে একটি এডসেন্স একাউন্ট দিয়ে ব্লগে ও ওয়েবসাইটে অনুমোদন করা যায়। এ ক্ষেত্রে পৃথক পৃথক এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করা প্রয়োজন হয় না।
ধন্যবাদ ভাইয়া, ক্লিয়ার হতে পারলাম। আরেকটি বিষয় জানার ছিলোঃ যথারুপ- একজন ব্যক্তি ইউটিউব এবং ওয়েবসাইট উভয়ের মাধ্যমে এডসেন্স পেতে পারেন কি? এবং দুটি এডসেন্স একাউন্টে টাকা উত্তোলনের জন্য একই নামের ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত করা যাবে কি?
একজন ব্যক্তি ব্লগ ও ইউটিউব দিয়ে একসাথে এডসেন্স ব্যবহার করতে পারবেন। টাকা উত্তোলন সহ সব ধরনের কাজ একটি এডসেন্স একাউন্ট দিয়ে করা যায়।
অনেক কিছু জানতে পারলাম কমেন্ট গুলো পড়ে
আমার একটি ইউটিউব আছে মোবাইল দিয়ে খুলে ছিলাম,এখান সোসাল ব্লেড সারচ করে দেখি ডলার দেখায় ০.০১ ডলার পার মাস এখন এটাকে লেপটপে কি ডেভোলব করা যাবে কি অল্প কিছু ভিডিও দেওয়া আছে,এ বিষয়ে আমাকে জানাবেন
ইউটিউবে কাজের ক্ষেত্রে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। তাহলে চ্যানেল গ্রো হবে। এখানে সাজানোর তেমন কিছু নাই।
youtube monetization er khetre kon desg select korvo and kothay.....r kivabe korle ami paymen pavo...pls janaben
মনিটাইজেশন এক জিনিস আর পেমেন্ট নেওয়ার ক্ষেত্রে এড্রেস আলাদা জিনিস। আপনি আগে এডসেন্স অনুমোদন করেন, তারপর নিজেই বুঝতে পারবেন মনিটাইজেশনের জন্য কি কি প্রয়োজন হয়।
প্রসঙ্গত ইউটিউব এখন অফিসিয়ালি বাংলাদেশের জন্য মনিটাইজেশন সাপোর্ট করে। কাজেই মনিটাইজেশনের জন্য বাংলাদেশ সিলেক্ট করতে পারেন।
ধন্যবাদ...
আমি একজন গার্মেন্টস কর্মকর্তা আমি একটা ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে কিছু একটা করতে চাই। আমাকে একটু সাহায্য করবেন? এবং আমার অনেক লোক আছে যারা খুব উৎসাহী। প্লিজ।
ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার বিস্তারিত টিউটোরিয়াল আমাদের ব্লগে দেওয়া আছে। পোস্টটি পড়লে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং নিজে নিজে চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন।