Blogging নাকি YouTube: কোনটি দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়?

অনলাইনে যারা কাজ করতে চায় তাদের মনে Blogging এবং YouTube নিয়ে যে দুটি প্রশ্ন ঘুরপাক খায় সে দুটি প্রশ্ন হচ্ছে আমি Blogging শুরু করব নাকি YouTube ভিডিও তৈরি করব। এ ক্ষেত্রে ব্লগিং ভালো হবে নাকি YouTube ভালো হবে, ব্লগিং করে বেশী টাকা ইনকাম করতে পারব নাকি YouTube থেকে বেশী টাকা ইনকাম করতে পারব? ইউটিউব নাকি ব্লগ সাইট থেকে ইনকাম সহজ? আপনাদের মধ্যে যাদের মাথায় এই সকল প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে আমরা আজ তাদের সকল প্রশ্নের দ্বিধাদন্ধ ও সন্দেহ পরিষ্কার করে দেব।
Blogging নাকি YouTube: কোনটি দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়?




বর্তমান সময়ে যদি কোন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করা হয়, আপনি অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান কি না? তাহলে সে এক বাক্যে বলবে অবশ্যই করতে চাই। কারণ ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার স্বাদটা সবাই নিতে চায় এবং সেটার মজাই অন্যরকম। তাছাড়া বর্তমান সময়ে কম্পিউটার ও ইন্টারনেট এর সহজলভ্যতার কারনে অনেকে অনলাইন হতে টাকা ইনকাম করার আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং অনেকে কাজ করে সফলও হচ্ছে।
Blogging নাকি YouTube: কোনটি দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়?
আপনি যদি ভিডিও তৈরির পাশাপাশি কন্টেন্ট লেখার বিষয়েও দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে Blogging এবং YouTube দুটিই একসাথে চালিয়ে যেতে পারেন। এই দুটি কাজ একসাথে করতে পারলে আপনি সবচাইতে বেশী লাভবান হতে পারবেন। তবে দুটি কাজ একসাথে করার মত দক্ষতা বা পর্যাপ্ত সময় না থাকলে কোনটি আপনার জন্য ভালো হবে সেটি জানার জন্য এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।




YouTube কি?

আপনি অবশ্যই জানেন যে, YouTube হচ্ছে ভিডিও শেয়ারিং এর জন্য সবচাইতে জনপ্রিয় ও বড় প্লাটফর্ম, যেটি গুগল নিজে পরিচালনা করছে। এখানে YouTube এর নিয়ম মেনে যেকোন ধরনের ভিডিও আপলোড করা যায়। একজন ব্লগার যেভাবে তার চিন্তা ও মেধা খরছ করে ব্লগে আর্টিকেল শেয়ার করেন ঠিক তেমনি একজন ইউটিউবার তার মেধা খরছ করে ভিডিও এর মাধ্যমে সকল আর্টিকেল সরাসরি শেয়ার করে থাকেন। 

আপনি জেনে অবাক হবেন যে, প্রতিদিন গড়ে ৫ বিলিয়ন ভিডিও YouTube এ ভিউ হয় এবং প্রতিদিন প্রায় ৩০ মিলয়ন লোক ভিডিও দেখে থাকেন। তাছাড়াও প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ নতুন ভিডিও ইউটিউবে আপলোড হয়ে থাকে। আপনি জেনে আরো অবাক হবেন প্রতি এক মিনিটে YouTube গড়ে ৩০০ মিনিট ভিডিও আপলোড হয়ে থাকে। 

টাকা ইনকাম এর ক্ষেত্রে YouTube:

বর্তমান সময়ে YouTube শুধুমাত্র ভিডিও দেখা বা শেয়ার করার মাধ্যমই নয়। একজন ইউটিবার চাইলে তার ভিডিওগুলো মনিটাইজ করার মাধ্যমে ভিডিওতে Google Adsense বিজ্ঞাপন শো করে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবে। 

ইউটিউব কিভাবে টাকা দেয়?

Blogging নাকি YouTube: কোনটি দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়?সাধারণত একটি ভিডিও প্লে হওয়ার সময় ভিডিও এর কন্টেন্ট ও কন্টেন্টের কোয়ালিটি অনুসারে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন শো হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন ভিউ ও ক্লিক (CPC, CTR, RPM) হিসাব করে সাধারণত গুগল একজন ইউটিউবারকে টাকা পরিশোধ করে থাকে। সহজভাবে বলা যায় যে, ভিডিও যতবেশী ভিউ হবে ইনকামও তত বেশী হবে। আমার অনেক পরিচিত বাংলাদেশী ও কলকাতার ইউটিউবার আছে যারা মাসে ২-৩ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে।

YouTube হতে টাকা ইনকাম এর উপায় কি কি?

সাধারণত একজন ইউটিউবার এর ইনকাম করার প্রধান মাধ্যম হচ্ছে Google Adsense. এ ছাড়া জনপ্রিয় YouTube চ্যানেলগুলো আরো কিছু সোর্স হতে টাকা ইনকাম করতে পারে। যেমন-
  • Google Adsense.
  • Affiliate Marketing.
  • Sponsorship, etc.
এই গেল YouTube এর বেসিক বিষয়। এবার ব্লগিং নিয়ে প্রথমে বেসিক বিষয়গুলো আলোচনা করব।

Blogging কি?

Blogging নাকি YouTube: কোনটি দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়?
Blogging হচ্ছে YouTube এর মতই একজন মানুষের মেধা, জ্ঞান ও মতামত প্রকাশের সহজ মাধ্যম। এই দুটির মধ্যে প্রধান পার্থক্য হচ্ছে ব্লগিং এর মাধ্যমে ব্লগে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে সবকিছু প্রকাশ করতে হয়। অন্যদিকে ইউটিউবে সরাসরি কথোপোকথনের এর মাধ্যমে নিজের মনের ভাব প্রকাশ করা যায়। যে ব্যক্তি ব্লগে লেখালেখি করেন তাকে ব্লগার বলা হয়।

সাধরণত ব্লগিং এর ক্ষেত্রে অনেকে মনেকরেন যে, একটি ব্লগ তৈরি করা অনেক জঠিল কাজ। কিন্তু আপনি ইচ্ছে করলে খুব সহজে মাত্র ৫ মিনিটে একটি নিজের ব্লগ তৈরি করে নিতে পারেন। অনলাইনে নিজের একটি ব্লগ থাকার মধ্যে অনেক আনন্দও রয়েছে। 

টাকা ইনকাম এর ক্ষেত্রে Blogging:

অনলাইন হতে টাকা আয় করার যত ধরনের মাধ্য আছে তাদের মধ্যে Blogging হচ্ছে সহজ, জনপ্রিয় এবং অন্যতম একটি মাধ্যম। ব্লগে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে দীর্ঘদিন আয় করা যায়। একটি ব্লগে প্রতিদিন ১০০০ ভিজিটর থাকলে YouTube এর ১ লক্ষ ভিজিটর ও ১ মিলিয়ন Subscriber সমৃদ্ধ চ্যালেন এর চাইতে বেশী টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবে। 

Blogging করে টাকা ইনকাম এর উপায় কি কি?

অধিকাংশ নতুন ব্লগারদের আয়ের একমাত্র উপায় হচ্ছে Google Adsense. তবে যাদের ব্লগে প্রতিদিন মিনিমাম ১০০০ ভিজিটর রয়েছে তারা ইচ্ছা করলে খুব সহজে এ্যাডসেন্স এর পাশাপাশি আরো বিভিন্ন মাধ্যম হতে আয় করতে পারবেন। যেমন-
  • AdSense.
  • Affiliate Marketing.
  • Direct ads placement.
  • Other ads networks like- Media.net and Infolinks.
  • Sponsorship, etc.
এতক্ষণ আমরা YouTube ও Blogging এর আয়ের সুযোগ সুবিধা নিয়ে আলোচনা করলাম। এখন আমরা এই দুটির মিল-অমিল বা কি কি পার্থক্য রয়েছে সেটি নিয়ে আলোচনা করব।

Blogging এবং YouTube এর মধ্যে কি কি মিল রয়েছে?

Blogging এবং YouTube এর মধ্যে যে সকল মিল রয়েছে সেগুলে পয়েন্ট আকারে আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।

১। অরিজিনাল কন্টেন্ট:

আপনি Blogging অথবা YouTube যেটি নিয়ে কাজ করেন না কেন সফলতার পাওয়ার জন্য উভয় ক্ষেত্রে ফ্রেশ, ইউনিক এবং অরিজিনাল কন্টেন্ট শেয়ার করতে হবে। কোন ধরনের নকল বা কপিরাইট কন্টেন্ট দিয়ে কোনভাবে সফল হতে পারবেন না।

২। কঠোর পরিশ্রম:

কঠোর পরিশ্রম না করে কোন প্লাটফর্মেই আপনি লাভবান হতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে আপনি ব্লগিং করলে ব্লগে নিয়মিত ভালোমানের আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। একইভাবে YouTube নিয়েও কাজ করলে নিয়মিত ভিডিও তৈরি করতে হবে। অর্থাৎ যেখানেই কাজ করুন না কেন, আপনাকে নিয়মিত কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ও ক্যামেরা নিয়ে কাজের জন্য বসে থাকতেই হবে। যত বেশী শ্রম দিবেন তত দ্রুত আপনি সফল হতে পারবেন।

৩। প্রচুর পরিমানে অধ্যয়ন:

আপনি Blogging অথবা YouTube যেখানে কাজ করুন না কেন নতুন নতুন আর্টিকেল শেয়ার করার জন্য আপনাকে প্রতিনিয়ত ইন্টারনেট সহ বিভিন্ন মাধ্যম ঘাটাঘাটি করে নিত্য নিত্য কৌশল আবিষ্কারের জন্য অধ্যয়ন চালিয়ে যেতে হবে। কারণ ইন্টারনেটে শুধুমাত্র নয়-ছয় করে কন্টেন্ট শেয়ার করলেই সেটি কোন মাইনে বহন করে না। আপনার আর্টিকেল তখনই জনপ্রিয় হবে যখন আপনি কোন একটি বিষয় অন্যদের চাইতে অধিক ব্যাখ্যা, বিশ্লেষন ও উদহারণ দিয়ে উপস্থাপন করবেন।

৪। ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে:

যে প্লাটফর্মে কাজ করুন না কেন সফলতা পাওয়ার জন্য আপনাকে ধৈর্য্য ধারণ করে দীর্ঘদিন কাজ করে যেতে হবে। Blogging অথবা YouTube কোন মাধ্যমেই অল্পদিনে সফলতা লাভ করতে পারবেন না। আপনি ভালোমানের আর্টিকেল শেয়ার করতে পারলে ভিজিটর এবং সার্চ ইঞ্জিন আপনার কন্টেন্ট এবং ভিডিও অবশ্যই খুজে পাবে। সে জন্য আপনাকে ধৈর্য্য ধারণ করে মনোযোগসহকারে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

৫। কিছু টাকা খরছ করতে হবে:

আপনি যদি নরমালি YouTube ভিডিও তৈরি চরতে চান তাহলে মোবাইল ও সাধরণ হেডফোন দিয়ে কাজটি সেরে নিতে পারেন। ঠিক একইভাবে ব্লগিং এর ক্ষেত্রে Google Blogspot দিয়ে খুব সহজে নিজের একটি ব্লগ তৈরি করে নিতে পারবেন। 

তবে আপনি ভালোমানের ভিডিও তৈরি করতে চাইলে যেমনি কিছু উপকরণ প্রয়োজন হবে তেমনি প্রফেশনাল ব্লগিং এর ক্ষেত্রেও কিছু টাকা খরছ করে উপকরণ সংগ্রহ করতে হবে। যেমন-

YouTube ভিডিও তৈরির ক্ষেত্রে উন্নতমানের ক্যামেরা, লাইট ও ভালোমানের মাইক এর প্রয়োজন হবে। অন্যদিকে প্রফেশনাল ব্লগিং এর জন্য হোস্টিং ও ডোমেইন কিনে নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনি Blogging অথবা YouTube যেটি নিয়ে কাজ করুন না কেন কিছু অতিরিক্ত টাকা খরছ করতে হবে।

Blogging এবং YouTube এর মধ্যে পার্থক্য কি?

Blogging এবং YouTube এর মধ্যে কিছু মিল থাকার পাশাপাশি কিছু অমিলও রয়েছে। আমরা এখন পয়েন্ট আকারে এই দুটির মধ্যে প্রধান পার্থক্যগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরব।

Blogging:

  • প্রফেশনালি ব্লগিং করার জন্য অবশ্যই আপনাকে Domain and Hosting কিনে নিতে হবে। তবে পার্সোন্যালি ব্লগিং করতে চাইলে Google Blogspot দিয়ে সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্লগিং করতে পারবেন।
  • একজন ব্লগার তার ইচ্ছামত আর্টিকেল, অডিও, ভিডিও এবং ছবি সহ বিভিন্ন রিসোর্স ব্লগে আপলোড করতে পারেন।
  • একটি ব্লগ স্বাধীনভাবে নিজের পছন্দমত ডিজাইন করা যায়। প্রয়োজনে বিভিন্ন প্লাগইন ব্যবহার করে ব্লগ অপটিমাইজ করা যায়।
  • একটি Shelf Hosted ব্লগের মালিক আপনি নিজেই। ব্লগের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আপনার হাতে থাকবে।
  • ব্লগিং করে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা যায়। এমনকি একজন ব্লগার ক্লায়েন্ট কাছ বিজ্ঞাপন নিয়েও ব্লগে শো করাতে পারেন।
  • ব্লগ ম্যানেজ ও মেনটেইন করা কিছু জঠিল কাজ। ব্লগ ডিজাইন ও মেনটেইন সম্পর্কে মিনিমাম জ্ঞান না থাকলে ব্লগিং করা সম্ভব হয় না।

YouTube:

  • ভিডিও আপলোড করার জন্য YouTube কে কোন ধরনের টাকা পরিশোদ করতে হয় না। কারণ এখানে Domain and Hosting ক্রয় করার মত কোন ঝামেলা নেই। ভিডিও আপলোড করার জন্য ইউটিউব আনলিমিটেড স্টোরেজ ফ্রি দিয়ে থাকে।
  • YouTube এ ভিডিও ব্যতীত অন্য কোন ধরনের রিসোর্স আপলোড করা যায় না।
  • এখানে কোন ধরনের ডিজাইন করা যায় না ( তবে ডিজাইন করার প্রয়োজন হয় না)।
  • যেহেতু YouTube হচ্ছে গুগল হোস্টেড সেহেতু এটির পূর্ণ মালিকানা প্রতিষ্টা করা সম্ভব হয় না। YouTube এর নিয়ম ভঙ্গ করলে যেকোন সময় চ্যানেল সাসপেন্ড হতে পারে।
  • ব্লগের তুলনায় ইউটিউবে আয়ের উৎস খুবই কম।
  • ভিডিও আপলোড করার জন্য খুব একটা জ্ঞানের প্রয়োজন না থাকলেও ভিডিও তৈরি এবং এ্যাডিটিং করার জন্য যথেষ্ট জ্ঞান রাখতে হবে।

ইনকাম এর ক্ষেত্রে Blogging নাকি YouTube?

উপরের আলোচনা ও বিশ্লেষণ থেকে আপনি ক্লিয়ার হয়েগেছেন যে, Blogging নাকি YouTube, কোনটি আপনার জন্য পারফেক্ট? ব্লগিং করে অনলাইন হতে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। অন্যদিকে YouTube হচ্ছে বর্তমান সময়ে টাকা ইনকামের সবচাইতে সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম। কাজেই আপনি কোনভাবে এই দুটির একটিকে বাদ দিতে পারবেন না।

এত সব আলোচনার পর আপনি হয়ত ভাবছেন যে, পোস্টের মূল বিষয়বস্তু নিয়ে ধিদ্ধা বা কনফিউশন ছিল সেটি এখনো রয়েই গেল। আরো একটু অপেক্ষা করুন, আপনার সকল সন্দেহ দূর হয়ে যাবে। এতক্ষণ শুধুমাত্র বর্তমান প্রেক্ষাপটে Blogging এবং YouTube এর এপিট ওপিট নিয়ে আলোচনা করলাম। এতেকরে আপনি Blogging এবং YouTube এর বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা নিতে পারলেন।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে বা ভবিষ্যতের চিন্তা বিবেচনায় রেখে আপনার জন্য Blogging নাকি YouTube পারফেক্ট হবে, এখন আমরা সেটি নিয়ে আলোচনা করব।

আপনার জন্য Blogging নাকি YouTube?

আমি ২০২০ সালে এসে Blogging শুরু করব নাকি YouTube চ্যালেন চালু করব? বর্তমান সময়ে যারা অনলাইনে নতুন করে কাজ করার চিন্তা করছেন তাদের ক্ষেত্রে এটি অত্যান্ত কমন একটি প্রশ্ন! অনেকে মনেকরে বর্তমান যেহেতু YouTube এ সকল ধরনের ভিডিও পাওয়া যায় সেহেতু YouTube চ্যানেল চালু না করে Blogging করাটা নিতান্ত বোকামির কাজ। তারা মনেকরে এখন মানুষ গুগলে সার্চ করার চাইতে ইউটিউবে বেশী সার্চ করে।

কিন্তু আপনি হয়ত জানেন না যে, ২০২০ সালেও মানুষ তথ্য খোঁজার ক্ষেত্রে গুগলকে বেশী প্রাধান্য দিয়ে থাকে। তথ্য খোঁজার ক্ষেত্রে লোকজন YouTube এর তুলনায় Google এ কয়েকগুন বেশী সার্চ করে থাকে। সুতরাং একটি বিষয় মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলেন, গুগল এর চাইতে ইউটিউব জনপ্রিয় হয়ে যায়নি। কারণ YouTube হচ্ছে গুগল এর একটি অংশ। আপনি পরিষ্কারভাবে জেনে রাখেন অনলাইনে যত ব্লগ রয়েছে সেগুলোর জন্য গুগল আজকে এত জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে। সুতরাং ভবিষ্যতেও গুগল তার জনপ্রিয়তা ধরে রাখার জন্য ব্লগিংকে গুরুত্ব দেবে।

উপরের আলোচনা থেকে আপনি পরিষ্কার হয়েগেছেন যে, ব্লগিং এর জনপ্রিয়তা এখনো শেষ হয়ে যায়নি এবং ভবিষ্যতেও ব্লগিং এর জনপ্রিয়তা বিলিন হবে না। পূর্বে YouTube ছিল না বিধায় মানুষ শুধুমাত্র ব্লগ থেকে প্রয়োজন সেরে নিত। এখন ইউটিউবেও বিভিন্ন সমাধান পাওয়া যাচ্ছে বিধায় ব্লগের Competitor আরো বৃদ্ধি পেয়েছে।

বর্তমান সময়ে আপনি Blogging অথবা YouTube যেটিই করুন না কেন, উভয় ক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর পরিমানে প্রতিযোগিতার সম্মুখিন হতে হবে। কারণ গুগল সার্চ করার ক্ষেত্রে যেমন প্রচুর পরিমানে ব্লগ রয়েছে তেমনি YouTube এ সার্চ করার ক্ষেত্রেও যেকোন বিষয়ে প্রচুর পরিমানে ভিডিও পাওয়া যাচ্ছে। অতএব উভয় প্লাটফর্ম হতে সফলতার পাওয়ার জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমানে প্রতিযোগিকে হার মানিয়ে সফলতা ছিনিয়ে নিয়ে আসতে হবে।

Blogging নাকি YouTube: কোনটি দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়?
এতকিছু আলোচনা করার পর আমার মনেহয় আপনার বুঝতে বাকী নেই যে, আপনার জন্য Blogging নাকি YouTube পারফেক্ট হবে!! তারপরও আমি বলব আপনি এই দুটি প্লাটফর্মের মধ্যে যেটিতে অধিক পারিমানে অভীজ্ঞতা সম্পন্ন এবং যেটিতে কাজ করতে আপনার প্রচুর পরিমানে আগ্রহ আছে, আপনি অবশ্যই সেই প্লাটফর্মে মনোযোগ ও আন্তরিকতার সহিত কাজ চালিয়ে যাবেন। Blogging অথবা YouTube, যেখানে কাজ করুন না কেন আপনি যখন অন্যদের তুলনায় ভালোমানের আর্টিকেল শেয়ার করতে পারবেন বা অন্যদের চাইতে ভালোভাবে বিশ্লেষণ ও উদাহরণ দিয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন, তখন অন্যদের সাথে প্রতিযোগিতায় পাল্লা দিয়ে নিজেকে জনপ্রিয়তার তালিকায় স্থান করে নিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে Blogging এবং YouTube উভয় প্লাটফর্মে একসাথে কাজ করারমত সময়, সুযোগ, মেধা ও শ্রম দিতে পারলে আপনি অল্পদিনে সফলতা ভয়ে নিয়ে আসতে পারবেন। 
Next Post Previous Post
31 Comments
  • Sakibur Rahman
    Sakibur Rahman March 30, 2020 at 5:53 AM

    অনেক সুন্দর ভাবে গুছিয়ে লিখেছেন।
    আমি আমার নিজের ব্লগে MagOne ব্লগরার টেম্পলেটটি ব্যবহার করছি।যেটা আপনিও আপনার সাইটে ব্যবহার করেন।আমি কিভাবে আপনার মতো"নিয়মিত পোস্ট" সেকশন আমার ব্লগে এড করতে পারব?অথবা আপনি যদি আপনার ব্লগ ঠিমের সেটিং ব্যাকাপ আমাকে দিতে তাহলে খুবই উপকৃত হতাম।আশা করি সাহায্য করবেন।

    • Rashid
      Rashid March 30, 2020 at 12:25 PM

      Thank you for the compliment.

      আপনি যেখানে নিয়মিত পোস্ট ব্যবহার করছে সেখান এই কোডটি ব্যবহার করুন। তাহলে আমাদের ব্লগের মত হবে।
      $type=blogging$count=4$page=true$va=0

  • Sakibur Rahman
    Sakibur Rahman April 1, 2020 at 2:27 PM

    অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।খুবই উপকৃত হলাম। আচ্ছা আপনি যেমন প্রতি সেকশনে ড্রপ ডাউন অপশন যোগ করেছেন, এটার জন্য কেমন কোড ব্যবহার করতে হবে?

    • Rashid
      Rashid April 1, 2020 at 5:37 PM

      আপনার কমেন্টটি বুঝতে পারিনি। দয়াকরে ‍বুঝিয়ে বলুন, সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ...

  • Sakibur Rahman
    Sakibur Rahman April 1, 2020 at 2:32 PM

    আর ভাইয়া আমি ব্লগের ডিফল্ট ফন্ট চেঞ্জ করে SutonnyMJ করেছি, কিন্তু তারপরও ব্লগের টেক্সট ইউনিকোড ফন্টে লোড হচ্ছে! এটার সমাধান কিভাবে করব?

    • Rashid
      Rashid April 1, 2020 at 5:36 PM

      SutonnyMJ এর কোন ইউনিকোড নাই। SutonnyMJ ফন্ট যুক্ত করলে ব্লগে লোড হবে না। এ ক্ষেত্রে আপনি SolaimanLipi বা Siamrupali ফন্ট ব্যবহার করতে পারেন।

  • Sakibur Rahman
    Sakibur Rahman April 1, 2020 at 6:28 PM

    ভাইয়া Roboto ফন্ট চেঞ্জ করে SolaimanLipi ফন্ট দিলাম।কিন্তু তারপরেও সাধারন ইউনিকোড স্টাইলেই পোস্ট দেখা যাচ্ছে। আপনি কি এটা ঠিক করে দিতে পারবেন? আপনার ইমেইল এড্রেস দিন আমি আপনাকে ব্লগ এডমিন রিকুয়েস্ট পাঠাচ্ছি

    • Rashid
      Rashid April 2, 2020 at 3:09 AM

      আমার কথায় কিছু মনেকরবেন না। আমার মনেহয় আপনার Css সম্পর্কে ধারনা খুবই কম আছে। নরমালি কোন ধরনের বাংলা ফন্ট কম্পিউটারে ইনস্টল থাকে না। সে জন্য SolaimanLipi ফন্ট আপনার কম্পিউটারে ইনস্টল না থাকলে সেটি ব্লগে শো করবে না।

      এ ক্ষেত্রে কম্পিউটারে ইনস্টল না করেও সেই ফন্টটি ব্লগে পরিষ্কারভাবে শো করানোর জন্য ব্লগে/ওয়েবসাইটে বাংলা ওয়েব ফন্ট ব্যবহার করতে হয়। যেটি আমি নিজে আমার ব্লগে ব্যবহার করছি। সে জন্য যার কম্পিউটারে SolaimanLipi ফন্ট ইনস্টল নেই সে আমার ব্লগ ভিজিট করলে ফন্ট পরিষ্কার দেখতে পায়।

      আপনি এ সবগুলো বিষয় না পারলে আমাদের সাহায্য নিতে পারেন। আমরা সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ...

  • Sakibur Rahman
    Sakibur Rahman April 2, 2020 at 6:03 AM

    জি ভাইয়া,আপনার একটু হেল্প দরকার এই ফন্ট সমস্যার সমাধানের জন্য

    • Rashid
      Rashid April 2, 2020 at 2:22 PM

      আপনি কি চাইছেন সেটা আমাদের যোগাযোগ ফরমে লিখে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ...

  • Saifur Rahman
    Saifur Rahman May 14, 2020 at 6:05 PM

    আপনার প্রতিটি পোষ্ট, এতো সুন্দর করে লেখা, পড়লেই সহজেই অনেক কিছু জানা যায়।

  • Unknown
    Unknown June 17, 2020 at 9:41 AM

    Thanks

  • Unknown
    Unknown June 17, 2020 at 9:42 AM

    Thanks

    • Rashid
      Rashid June 17, 2020 at 1:57 PM

      Welcome and stay us

  • Calligraphy King
    Calligraphy King August 6, 2020 at 3:59 PM

    আমি একটি বিষয়ে এখনও সন্দিহান আছি যে ইউটিউব এর টাইটেল বাংলায় লিখলে ভাল না ইংলিশে লিখলে ভাল

    • Rashid
      Rashid August 6, 2020 at 6:50 PM

      আপনি যে ভিডিও এর টাইটেল লিখবেন সেই ভিডিও ইউটিউবে বাংলায় লিখে বেশি সার্চ হচ্ছে, নাকি ইংরেজীতে লিখে বেশি সার্চ হচ্ছে, সেটার উপর ডিপেন্ড করে টাইটেল লিখতে হবে। এ ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে নিতে হবে। কারণ আপনি যদি এমন কোন বিষয়ে বাংলা টাইটেল লিখেন যেটি শুধুমাত্র ইংরেজীতে প্রচুর পরিমানে সার্চ করা হয় কিন্তু বাংলাতে সার্চ করা হয় না। তাহলে আপনার ভিডিওটি ইউটিউবে অযথা পড়ে থাকবে।

      এ ছাড়াও অনেক বিষয় রয়েছে। আপনি যদি বাংলা ভাষায় ভিডিও তৈরি করেন, তাহলে বাংলা ও ইংরেজি দুটি বিষয়ে কিওয়ার্ড রিসার্চ করে নিবেন। সবকিছু যাচাই করার পর যেটি পারফেক্ট হবে, সেই ভাষাতে ভিডিও এর টাইটেল লিখবেন।

      সাধারণত এখনো আমাদের দেশের মানুষ ইংরেজীতে লিখে বেশিরভাগ সার্চ করে। কাজেই ইংরেজীতে টাইটেল লিখলে বেশি ট্রাফিক পাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। তবে এ ক্ষেত্রে কম্পিটিশনও বেশি হবে।

      মূলত অনেক কিছু যাচাই করার পর ভিডিও এর উপযুক্ত টাইটেল লিখতে হয়। কারণ টাইটেলকে কেন্দ্র করে একটি ভিডিও ইউটিউবে র‌্যাংক হয়।

  • পিয়নমামা ডটকম (PeonMama)
    পিয়নমামা ডটকম (PeonMama) November 8, 2020 at 5:49 PM

    ভাইয়া, আমরা বিক্রয় ডট কমের মত একটি ক্লাসিফায়েড চালু করতে যাচ্ছি। আশা করি প্রাথমিক অবস্থাতে পারডে ভিজিটর ৩০০ থেকে ১০০০ এর মধ্য থাকবে। এই ক্ষেত্রে এডসেন্স আবেদন করার ইচ্ছা আছে। এখন ২ টি বিষয় জানার প্রয়োজন ছিলোঃ
    ১। যেহেতু আমাদের সাইট ক্লাসিফায়েড হবে। সেখানে ইউজারেরা রেজিঃ/লগইন করে তাদের পোস্ট পাবলিশ করবে। এখানে এডসেন্স এর জন্য কি আবেদন করা যাবে?
    ২। আরেকটি বিষয় রিয়েলি প্রতিদিন ৫০০-১০০০ ভিজিটর থাকে তাহলে এডসেন্স হতে কিরুপ আয় আসতে পারে?

    • Rashid
      Rashid November 8, 2020 at 10:57 PM

      এডসেন্স এর আবেদন করতে পারবেন। তবে আর্টিকেল ও ভিজিটর কম হলে এডসেন্স অনুমোদন হবে না।

      প্রতি ১ হাজার পেজভিউ এর জন্য কত টাকা আয় হবে, সেটা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারবে না। তবে আমার অভীজ্ঞতা থেকে যেটা পেয়েছি, তাতে আমি দেখেছি, কোনদিন মাত্র ১ হাজার পেজভিউ এর জন্য ২০ ডলার ইনকাম হয়েছে, আবার কোনদিন ৩ হাজার পেজভিউ এর জন্য মাত্র ৫ ডলার ইনকাম হয়েছে। সেই জন্য ১ হাজার পেজ ভিউয়ে কত টাকা ইনকাম হবে সেটা নিশ্চিতভাবে বলা মুশকিল।

      তবে প্রতিদিন এক হাজার ভিউ হলে মাস শেষে মোটামুটি ১০০ থেকে ১৫০ ডলার আয় করতে পারবেন। আসলে এডসেন্স থেকে কত টাকা আয় হবে সেটা CPC এর উপর নির্ভর করে।

  • পিয়নমামা ডটকম (PeonMama)
    পিয়নমামা ডটকম (PeonMama) November 9, 2020 at 11:11 AM

    অসংখ্যক ধন্যবাদ। আসলে সাইটে শুধুমাত্র বাংলাদেশের ভিজিটরেরা ভিজিট করবেন ও এখানে সকল কনটেন্ট/ইন্টারফেস বাংলাতে হবে। যেহেতু ক্লাসিফায়েড সাইট তৈরি করবো সেখানে দেশের বিভিন্ন স্থান হতে আমাদের সাইটে অনেকেই পোস্ট করবেন এবং আশা রাখি কাংখিত ভিউ পাবো।

  • Unknown
    Unknown January 23, 2021 at 5:07 PM

    আসসালামু আলাইকুম, আমি আপনাদের কাছে প্রাক্টিক্যালি কিছু শিখতে চাই। কোথায় আপনাদের ঠিকানা....

    • Rashid
      Rashid January 23, 2021 at 9:21 PM

      ব্লগিং শেখানোর জন্য আমাদের কোন প্রতিষ্ঠান নেই। আমরা সবসময় অনলাইনে শেয়ার করি...

  • Unknown
    Unknown April 17, 2021 at 1:19 PM

    আসসালামু আলাইকুম স্যার আমি জানতে চাচ্ছি আপনি অনলাইনে যে সকল কাজ গুলা শিখে নিয়ে এগুলো আমি কিভাবে শিখতে পারি

  • কিংকর্তব্যবিমূঢ়
    কিংকর্তব্যবিমূঢ় May 1, 2021 at 3:56 PM

    ধন্যবাদ ভাই দারুন কিছু আইডিয়া পেলাম। কিওয়ার্ড যাচাই করার কোন পোস্ট/ আর্টিকেল শেয়ার করলে উপকৃত হতাম।

  • Teach Tube
    Teach Tube June 1, 2021 at 2:11 AM

    Rashid vaiya, Apnr site e j tools gulo ache agulo niye kono article ache? Egulor code ki apnr toiri kora or paid? Kothay pawa jabe blte paren?

    • Rashid
      Rashid June 2, 2021 at 8:34 PM

      কিছু টুল আমার নিজের তৈরি করা, আর কিছু অনলাইন থেকে নেওয়া। গুগলে সার্চ করে দেখতে পারেন।

  • Teach Tube
    Teach Tube June 1, 2021 at 2:13 AM

    আমার সাইটের থিমের সাইজ ৭০০ কেবি। এই সাইজ কমানোর উপায় আছে? উপকারিতা আর অপকারীতা কী কী?

    • Rashid
      Rashid June 2, 2021 at 8:33 PM

      ব্লগের সকল কোডগুলো Minify কারার পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় সকল কোড ডিলিট করতে পারেন।

  • Unknown
    Unknown September 2, 2021 at 1:32 AM

    Hlw vaia.ami akta youtube channel khulte cacchi.
    Amr qsn holo ami jkhni je video dibo sathe sathe kotha bolte hbe naki jkhn video edit korbo tkhm kotha add kora jabe?
    Ami ei bepare ekdom new ektu help korle valo hoi

    • Rashid
      Rashid September 4, 2021 at 6:30 PM

      আপনি যেভাবে কমফর্ট ফিল করেন, সেইভাবে ভিডিও তৈরি করতে পারেন। ভিডিও তৈরি করার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই।

  • Unknown
    Unknown April 23, 2022 at 12:27 AM

    ভাই আমি একটা ইউটুব চ্যানেল খুলবো
    এবং সেখানে মায়াজাল চ্যানেলের মতো ওইরকম টপিক ভিডিও থাকবে? কিন্তু আমি একটা বিষয়টা নিয়া অনেক সন্দিহান ভাই যে ইউটুব চ্যানেলের নাম আমি কি বাংলা দিবো নাকি ইংলিশ?
    এই জন্য সন্দিহান আমি যে মায়াজাল চ্যানেলের নাম বাংলায় বলে সেই চ্যানেল এতটা এগিয়ে গেছে?

    এখন ভাই দয়াকরে বলুন ইংলিশ দিলে ভালো হবে নাকি বাংলা দিলে???

    • Rashid
      Rashid April 25, 2022 at 8:51 PM

      আসালে নাম কোন বিষয় না। তবে যদি কোন বাংলা নাম হয় তাহলে বাংলায় দেওয়া ভালো। যেমন- মায়াজাল, এই নামটি Mayajal লেখার চাইতে বাংলায় লেখা ভালো। তবে ইংরেজি নাম হলে বাংলা না লিখে ইংরেজিতে লিখলে ভালো।

      নাম আপনি যেভাবে লিখেন না কেন সেটা যেন আপনার ভিডিওর টপিকের সাথে মিল থাকে। তবে নাম ভালো হলেই যে চ্যানেল গ্রো করবে এমন কোন কিছু নেই।

      কাজেই উপরোক্ত বিষয় বিবেচনা করে আপনি যে কোন ভাষায় নাম ব্যবহার করতে পারেন।

      ধন্যবাদ...

Add Comment
comment url