কম্পিউটারের জনক কে?
চার্লস ব্যাবেজ হচ্ছেন আধুনিক কম্পিউটারের জনক। কিন্তু “হাওয়ার্ড অ্যাইকন” কে কম্পিউটার এর জনক হিসেবে ধরা হয়। কারণ সর্বপ্রথম তিনি কম্পিউটার আবিষ্কার করেছিলেন। পরবর্তীতে চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটারের আধুনিক ভার্সন আবিষ্কার করেন বিধায় “চার্লস ব্যবেজক” কে আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
কম্পিউটারের জনক কে এবং আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য আপনি আমাদের পোস্টে আসলে, আপনি অলরেডি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। এ ক্ষেত্রে আপনাকে পোস্টের অবশিষ্ট অংশ না পড়লেও চলবে। কিন্তু আপনি যদি কম্পিউটার আবিষ্কারের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে পুরো পোস্টটি অবশ্যই আপনার পড়া উচিত।
আমরা আজকের পোস্টে জানব, কেন “হাওয়ার্ড অ্যাইক” কে কম্পিউটার জনক হিবেবে ধরা হয়? কেন চার্লস ব্যাবেজ হচ্ছেন আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়? সেই সাথে কম্পিউটারের আবিষ্কারের পিছনে রহস্য কি এবং সবশেষে কম্পিউটারের আবিষ্কারের বিভিন্ন সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন থেকে কম্পিউটার আবিষ্কারের বিস্তারিত তথ্য জানার চেষ্টা করব।
প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। আমার মনেহয় কম্পিউটারের প্রাচীন ইতিহাসের সাথে হাওয়ার্ড অ্যাইকন এর কোন সম্পর্ক রয়েছে বিধায় তাকে প্রথম কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
মূলত এই যন্ত্রটিকে আধুনিক কম্পিউটারের প্রথম সংস্করণ হিসেবে গণ্য করা হয় এবং সেটি অ্যানালিটিকাল কম্পিউটার হিসাবে পরিচিতি লাভ করে। কিন্তু টাকার অভাবে চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটার তৈরির কাজটি পরিপূর্ণ করে যেতে পারেননি। তারপরও চার্লস ব্যাবেজ এর তৈরি করার কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক সমস্যা সামাধান দ্রুততার সহিত করতে পারতো। চার্লস ব্যাবেজ এর তৈরি কম্পিউটার অনেকটা আজকের আধুনিক কম্পিউটার এর সাথে মিলে যায় বিধায় তাকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।
কর্মজীবনে তিনি ১৮২৮ সালে লুকাসিয়ান প্রফেসর হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ১৮৩৯ সাল পর্যন্ত এ পদে আসীন ছিলেন। ১৮৩৯ সালের শেষে তিনি লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসাবে পদত্যাগ করেন। তিনি বেরা অফ ফিনসবারীর প্রার্থী হিসেবে দুবার সংসদে দাঁড়িয়েছিলেন। ১৮৩২ সালে পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে তিনি তৃতীয় স্থান পান। ১৮ অক্টোবর ১৮৭১ সালে ৭৯ বছর বয়সে তিনি মারা যান। তাকে লন্ডনের কেন্সাল গ্রিন কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছিল।
ভন নিউম্যান হাড়ের ক্যান্সারে অস্বাভাবিক যন্ত্রণায় ভুগে মারা যান। ধারণা করা হয় মার্কিন পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের পরীক্ষার সময় তেজস্ক্রিয় বিকিরণে তিনি ক্যান্সার আক্রান্ত হন। মৃত্যুর আগে তিনি মানুষের মস্তিষ্কের গঠনের ওপর একটি তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করছিলেন।
এগুলো আপনার কাজে লাগতে পারে -
- গুগল কি?
- কম্পিউটার কি?
- সফটওয়ার কি?
- ইন্টারনেট কি? ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে?
- অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাউনলোড করার নিয়ম
- এডোবি ফটোশপ টিউটোরিয়াল: কিভাবে ফটোশপ এর কাজ শিখবেন?
কম্পিউটারের জনক কে?
হাওয়ার্ড অ্যাইকন-কে প্রথম কম্পিউটার আবিষ্কারক বা কম্পিউটারের জনক বলা হয়। হাওয়ার্ড অ্যাইকন সম্পর্কে উইকিপিডিয়া, গুগল কিংবা কোনো বই পুস্তকের কোথাও তেমন কিছু জানা যায় না। সেই সাথে কিভাবে তিনি কম্পিউটার আবিষ্কার করেছিলেন সেই সম্পর্কেও সঠিক কোন তথ্য পাওয়া সম্ভব হয় না। প্রকৃতপক্ষে হাওয়ার্ড অ্যাইকন-কে কেন কম্পিউটারের জনক বলা হয় সেই প্রশ্ন অনেকের কাছে রহস্য জনক।প্রাগৈতিহাসিক যুগে গণনার যন্ত্র উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রচেষ্টাকে কম্পিউটার ইতিহাস হিসেবে ধরা হয়। প্রাচীন কালে মানুষ একসময় সংখ্যা বুঝানোর জন্য ঝিনুক, নুড়ি, দড়ির গিট ইত্যাদি ব্যবহার করত। পরবর্তীতে গণনার কাজে বিভিন্ন কৌশল ও যন্ত্র ব্যবহার করে থাকলেও অ্যাবাকাস (Abacus) নামক একটি প্রাচীন গণনা যন্ত্রকেই কম্পিউটারের ইতিহাসে প্রথম যন্ত্র হিসেবে ধরা হয়। আমার মনেহয় কম্পিউটারের প্রাচীন ইতিহাসের সাথে হাওয়ার্ড অ্যাইকন এর কোন সম্পর্ক রয়েছে বিধায় তাকে প্রথম কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে?
বিজ্ঞানী চার্লস ব্যাবেজ আধুনিক কম্পিউটারের জনক। চার্লস ব্যাবেজ ১৮১০ সালে প্রথম যান্ত্রিক উপায়ে সংখ্যা ও সারণী গণনা করার জন্য যন্ত্রের ব্যবহার করার কথা ভাবেন। তার সেই ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে পরবর্তীতে ১৮৩০ সালে গণনার কার্যে ব্যবহার করার জন্য একটি যন্ত্র তৈরী করেন। সেই যন্ত্রটি কেবলমাত্র যান্ত্রিকভাবে কোনো বুদ্ধিমত্তা ব্যতিরেকে গাণিতিক হিসাব করতে পারত।মূলত এই যন্ত্রটিকে আধুনিক কম্পিউটারের প্রথম সংস্করণ হিসেবে গণ্য করা হয় এবং সেটি অ্যানালিটিকাল কম্পিউটার হিসাবে পরিচিতি লাভ করে। কিন্তু টাকার অভাবে চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটার তৈরির কাজটি পরিপূর্ণ করে যেতে পারেননি। তারপরও চার্লস ব্যাবেজ এর তৈরি করার কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের গাণিতিক সমস্যা সামাধান দ্রুততার সহিত করতে পারতো। চার্লস ব্যাবেজ এর তৈরি কম্পিউটার অনেকটা আজকের আধুনিক কম্পিউটার এর সাথে মিলে যায় বিধায় তাকে আধুনিক কম্পিউটারের জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।
চার্লস ব্যাবেজ এর জীবনি
তিনি একাধারে একজন ইংরেজ যন্ত্র প্রকৌশলী, গণিতবিদ, আবিষ্কারক ও দার্শনিক ছিলেন। তার সঠিক জন্ম তারিখ নিয়ে অনেক ধরনের মতবাদ রয়েছে। তার জন্ম তারিখটি ‘দ্যা টাইমসে, মৃত্যুর সংবাদে ২৬ ডিসেম্বর ১৭৯২ সাল দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারপর তার ভাইপো জানান যে, এক বছর আগে অর্থাৎ ১৭৯১ সালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সেন্ট ম্যারি নিউইংটন, লন্ডনের প্যারিস রেজিস্টারে দেখানো হয়েছে যে, চার্লস ৬ জানুয়ারি ১৭৯১ সালে জন্মগ্রহণ করেন।কর্মজীবনে তিনি ১৮২৮ সালে লুকাসিয়ান প্রফেসর হিসেবে নিযুক্ত হন এবং ১৮৩৯ সাল পর্যন্ত এ পদে আসীন ছিলেন। ১৮৩৯ সালের শেষে তিনি লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসাবে পদত্যাগ করেন। তিনি বেরা অফ ফিনসবারীর প্রার্থী হিসেবে দুবার সংসদে দাঁড়িয়েছিলেন। ১৮৩২ সালে পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে তিনি তৃতীয় স্থান পান। ১৮ অক্টোবর ১৮৭১ সালে ৭৯ বছর বয়সে তিনি মারা যান। তাকে লন্ডনের কেন্সাল গ্রিন কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছিল।
ডিজিটাল কম্পিউটারের জনক কে?
জন ভন নিউম্যান-কে ডিজিটাল কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তিনি একজন হাঙ্গেরীয় বংশদূত ও মার্কিন গণিতবিদ ছিলেন। নিউম্যান কোয়ান্টাম বলবিদ্যায় অপারেটর তত্ত্ব ব্যবহারের অগ্রদূত সেটতত্ত্ব, জ্যামিতি, প্রবাহী গতিবিদ্যা, অর্থনীতি, যোগাশ্রয়ী প্রোগ্রামিং, কম্পিউটার বিজ্ঞান, পরিসংখ্যান সহ আরো অনেক ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন। এ কারনেই আধুনিক কম্পিউটারের মূল স্থাপত্যকে তাঁর নামানুসারে ভন নিউম্যান স্থাপত্য বলা হয়ে থাকে।জন ভন নিউম্যান এর জীবনি
জন ভন নিউম্যান হাঙ্গেরির বুদাপেস্ট শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই ভন নিউম্যান ছিলেন অসাধারণ প্রতিভাবান। ১৯২১ সালে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হবার আগে ভন নিউম্যান মাইকেল ফেকেটের সাথে মিলে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন। তিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে গণিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৩০ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান ও ১৯৩৩ সালে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্সটিটিউট অফ অ্যাডভান্সড স্টাডিজ-এ অধ্যাপক নিযুক্ত হন। ১৯৫৪ সালে তিনি মার্কিন অ্যাটমিক এনার্জি কমিশনের সদস্য নিযুক্ত হন। তিনি প্রায় ১৫০টি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেন।ভন নিউম্যান হাড়ের ক্যান্সারে অস্বাভাবিক যন্ত্রণায় ভুগে মারা যান। ধারণা করা হয় মার্কিন পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের পরীক্ষার সময় তেজস্ক্রিয় বিকিরণে তিনি ক্যান্সার আক্রান্ত হন। মৃত্যুর আগে তিনি মানুষের মস্তিষ্কের গঠনের ওপর একটি তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করছিলেন।
ডিজিটাল কম্পিউটারের প্রথম পরিকল্পনা
- প্রথম পরিকল্পনা - ১৯৩৬ সালে
- আবিষ্কারক - অ্যালান টুরিং
প্রথম ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটার
- নাম - Atanasoff-Berry Computer (ABC)
- প্রথম চালু হয় - ১৯৪২ সালে
- আবিষ্কারক - প্রফেসর জন ভিনসেট আটানাসফট
- টাইপ - নন প্রোগ্রাম।
- নাম - Colossus
- প্রথম চালু হয় - ১৯৪৩ সালে
- আবিষ্কারক - বৃটিশ ইঞ্জিনিয়ার টমি ফ্লওয়ারর্স
- টাইপ - নন প্রোগ্রাম।
- নাম - ENIAC (Electronic Numerical Integrator And Computer)
- প্রথম চালু হয় - ১৯৪৬ সালে
- আবিষ্কারক - জন মাচলি এবং প্রসপার ইকার্ট
- টাইপ - নন প্রোগ্রাম।
প্রথম বাণিজ্যিক কম্পিউটার
- নাম - Programma 101
- প্রথম চালু হয় - ১৯৬৫ সালে
- আবিষ্কারক - কয়েকজন ইতালির কম্পিউটার প্রোগামার ও ইঞ্জিনার
- টাইপ - প্রোগ্রামিং কম্পিউটার
- দাম - ৩২০০ ডলার, প্রায় ৪৪০০০ টি কম্পিউটার বিক্রি হয়।
- মেমেরি - ২৪০ বাইটস
প্রথম পোর্টএবল কম্পিউটার/ল্যাপটপ
- নাম - IBM 5100
- প্রথম চালু হয় - ১৯৭৫ সালে
- আবিষ্কারক - IBM কোম্পানি
- টাইপ - প্রোগ্রামিং কম্পিউটার
- দাম - ৮৯৭৫ থেকে ১৯৯৭৫ ডলার
- মেমেরি - র্যাম- ১৬ থেকে ৬৪ কেবি, রোম- ৩২ থেকে ৬৪ কেবি
- ওজন - ২৪ কিলোগ্রাম
প্রথম Apple কম্পিউটার/ল্যাপটপ
- নাম - Apple 1
- প্রথম চালু হয় - ১৯৭৬ সালে
- আবিষ্কারক - Apple কোম্পানি
- টাইপ - প্রোগ্রামিং কম্পিউটার
- দাম - ৬৬৬.৬৬ ডলার
- মেমেরি - র্যাম - ৪ থেকে ১৬ কেবি, রোম - ৩২ থেকে ৪৮ কেবি
- প্রসেসর - MOS 6502 @ 1MHz
- ওজন - ২১ কিলোগ্রাম
সবচাইতে বেশি বিক্রয় হওয়া কম্পিউটার
- নাম - Commodore 64
- প্রথম চালু হয় - ১৯৮২ সালে
- আবিষ্কারক - Commodore International
- টাইপ - প্রোগ্রামিং কম্পিউটার
- দাম - ৫৯৫ ডলার
- মেমেরি - র্যাম - ৬৪ কেবি, রোম - ২০ কেবি
- প্রসেসর - MOS Technology 6510/8500 @ 0.985 – 1.023 MHz
- ওজন - ২৪ কিলোগ্রাম
২০০০ সালে থেকে বর্তমান কম্পিউটার
২০০০ সালের পরে টেকনোলজি দ্রুত উন্নতি সাধিত হতে থাকে। তখন বিভিন্ন টেকনোলজি কোম্পানি অসংখ্য অসংখ্য ধরনের কম্পিউটার তৈরি করতে শুরু করে। কারণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো বুঝতে পারে যে, ভবিষ্যতে কম্পিউটার ও টেকনোলজির চাহিদা প্রচুর পরিমানে বৃদ্ধি পাবে। সে জন্য ২০০০ সালের পর থেকে বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন কোম্পানি কম্পিউটার আবিষ্কার করা শুরু করে। বিশেষকরে Apple, Microsoft, Lenovo, Dell, Samsung, HP, সবশেষে Google কম্পিউটার মার্কেটে পা রাখে। আর বর্তমানে চেনা অচেনা অনেক ধরনের কম্পিউটার বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
শেষ কথা
আগেকার কম্পিউটারের র্যাম ও রোমের সাইজ দেখে আপনি নিশ্চয় অবাক হচ্ছেন। এখানে অবাক হওয়ার কিছুই নেই। কারণ ঐ সময়ে টেকনোলজি ততটা উন্নত ছিল না। আমি নিজেও ২০১২ সালে ১২৮ এমবি র্যাম ও ৬৪ জিবি রোম এর কম্পিউটার ব্যবহার করেছি। কাজেই এতে অবাক হওয়ার তেমন কিছু নেই।
আজ থেকে আরো ২০/২৫ বছর পরে ভবিষ্যত জেনারেশন আজকের কম্পিউটারের র্যাম ও রোম দেখে তারা ঠিক একইভাবে আপনার মত অবাক হবে। কারণ টেকনোলজি যেভাবে উন্নত হচ্ছে তাতে ভবিষ্যতে কম্পিউটারের র্যাম, রোম ও প্রসেসর স্পিড হবে আনলিমিটেড।
উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণীতে পড়েছিলাম। তথাপি এই পোস্ট দেখে বিগত দিনের পাড়াশোনার কথা মনে পড়ে গেল।
আমাদের সময় আমরা কম্পিউটারের ইতিহাস জানার চেষ্টা করতাম, আর এখনকার জেনারেশন এই সব খুঁজে না। বর্তমান জেনারেশন সরাসরি প্রোগ্রাম শেখা শুরু করে।
আমরা কিন্তু তুকাইছি
Thank you