বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ২০২২
এখন বিকাশ একাউন্ট খোলা একদম সহজ। এই পোস্ট থেকে নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জেনে নিয়ে খুব সহজে নিজের একটি বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খুলতে পারবেন। তাছাড়া আমরা এই পোস্টে অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম দেখাব। আপনার মোবাইলে বিকাশ অ্যাপ ইনস্টল করে মাত্র পাঁচ মিনিটে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারবেন।
নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলা একদম সিম্পল! বর্তমানে সকল এয়ারটেল, বাংলালিংক, টেলিটক, গ্রামীণফোন এবং রবি গ্রাহকগণ বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন নিজের ফোন থেকেই! বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করে অ্যাপ থেকেই ঘরে বসে একাউন্ট খুলতে পারবেন নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে। তবে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম শেয়ার করার পূর্বে আমরা বিকাশ এর কিছু বেসিক বিষয় জেনে নিব।
এগুলো আপনার উপকারে আসবে -
বিকাশ কি?
বিকাশ (bKash) বাংলাদেশে মোবাইল ফোন ভিত্তিক অর্থ আদান প্রদানের একটি পরিষেবা। মোবাইল ফোনে বিকাশ একাউন্ট খুলে একজন গ্রাহক বাংলাদেশের যেকোনো স্থান থেকে তার মোবাইলে অর্থ জমা, উত্তোলন এবং নিজের মোবাইল থেকেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্থ স্থানান্তর করতে পারেন। ব্র্যাক ব্যাংক, যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক মানি ইন মোশন, বিশ্ব ব্যাংক গ্রুপের অর্ন্তগত ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশন, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন এবং অ্যান্ট ফিনান্সিয়াল এর যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান বিকাশ।
বিকাশ একাউন্ট থেকে কী কী সেবা নেওয়া যায়?
একজন বিকাশ একাউন্ট হোল্ডার তার বিকাশ একাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা থাকলে যেকোন সময় যেকোন জায়গা থেকেই বিকাশ এর বিভিন্ন সেবা উপভোগ করতে পারেন। এক সময় শুধুমাত্র বিকাশের নির্ধারিত এজেন্ট থেকে বিকাশ একাউন্ট খুলতে হতো। কিন্তু বর্তমানে নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়। বিকাশ এর বর্তমান সেবাগুলো হচ্ছেঃ- একাউন্টে টাকা জমা করা।
- একটি বিকাশ একাউন্ট থেকে আরেকটি বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠানো।
- একাউন্ট থেকে এজেন্ট অথবা ব্র্যাক ব্যাংক এটিএম থেকে টাকা তোলা।
- মোবাইলে এয়ারটাইম কেনা/রিচার্জ করা।
- পণ্য কেনাকাটা বা সেবার বিনিময়ে মূল্য পরিশোধ করা।
- বিদেশ থেকে রেমিটেন্স গ্রহণ করা।
- বিদ্যুৎ বিল প্রদান করা।
- বেতন প্রদান।
- ঘরে বসে যানবাহনের টিকিট কেনা।
- ইন্টারনেটে কেনাকাটা।
কিভাবে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করব?
বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করা একদম সহজ। আপনার একটি স্মার্টফোন থাকলে খুব সহজে গুগল প্লে স্টোর থেকে সম্পূর্ণ ফ্রিতে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হলে অবশ্যই আপনার মোবালে একটি জিমেইল আইডি দিয়ে গুগল প্লে স্টোরে লগইন করতে হবে। তাহলে খুব সহজে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করার সুযোগ পাবেন।বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
সাধারণত বর্তমানে তিনটি উপায়ে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করা যায়। প্রথমত, আপনি মোবাইলে বিকাশ অ্যাপ ইনস্টল করে নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। দ্বিতীয়ত, আপনি বিকাশ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হতেও নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন। তৃতীয়ত, বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার জন্য আপনাকে কোন বিকাশ এজেন্টের কাছে কিংবা বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে নিজ নামে একটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন।বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য কী কী লাগবে?
- স্মার্টফোনে বিকাশ অ্যাপ ইনস্টল থাকতে হবে।
- মোবাইলে ইন্টারনেট কানেকশন লাগবে।
- জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
- একটি একটিভ মোবাইল নাম্বার।
- পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি (এজেন্ট এর ক্ষেত্রে)।
নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
নিজে নিজে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনে বিকাশ অ্যাপ ইনস্টল করে নিতে হবে। যদি বিকাশ অ্যাপ ইন্সটল থাকে, তাহলে প্রথমে বিকাশ অ্যাপটি আপডেট করে নিবেন। তারপর আপনার মোবাইলে ইন্টারনেট কানেকশন অন করে বিকাশ অ্যাপটি অপেন করলে নিচের চিত্রটি দেখতে পাবেন।এখানে উপরের চিত্রের ১ নং অংশের “লগ ইন/রেজিস্ট্রেশন” এ ক্লিক করতে হবে। লগ ইন/রেজিস্ট্রেশন অংশে ক্লিক করার পর মাঝখানের চিত্রের ২ নং অংশে আপনি যে সিম নাম্বারে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চাইছেন, সেই নাম্বারটি লিখে দিয়ে ৩ নং অংশের “পরবর্তী” লেখা বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর ডানপাশের অংশ হতে আপনার সিমের কাঙ্খিত অপারেট সিলেক্ট করলে আপনার মোবাইলে একটি ভেরিফিকেশন কোড আসবে।
এখানে উপরের চিত্রের ১ নং অংশে আপনার কাঙ্খিত সিমে আসা ভেরিফিকেশন কোডটি বসিয়ে দিয়ে ২ নং অংশের “কনফার্ম করুন” অপশনে ক্লিক করুন। তারপর মাঝখানের চিত্রের ৩ নং অংশের “আমার সম্মতি আছে” অপশনে ক্লিক করুন। তারপর ডানপাশে চিত্রের ৪ নং অংশের “NID এর ছবি তুলুন” লেখাতে ক্লিক করলে নিচের চিত্রগুলো শো হবে।
উপরের চিত্রের ১ নং অংশে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের (NID) সামনের পৃষ্ঠা ধরে ২ নং অংশের বাটনে ক্লিক করে জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি তুলতে হবে। ছবি তুলার পর ৩ নং অংশের “সাবমিট করুন” বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর ৪ নং অংশে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের পিছনের পৃষ্টা ধরে ৫ নং অংশের বাটনে ক্লিক করে জাতীয় পরিচয় পত্রের পিছনের অংশের ছবি তুলতে হবে।
এবার উপরের চিত্রের ১ নং অংশের “সাবমিট করুন” বাটনে ক্লিক করলে মাঝখানের চিত্রেরন্যায় আপনার পরিচয় পত্রের সকল তথ্য অটোমেটিক শো হবে। তারপর ২ নং অংশের “পরবর্তী” লেখা অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ডানপাশের চিত্রেরন্যায় আপনার সকল তথ্য সঠিকভাবে ফিলআপ করে ৩ নং অংশের “পরবর্তী” অপশনে ক্লিক করলে নিচের চিত্র শো হবে।
এখন উপরের চিত্রের ১ নং অংশে ক্লিক করে মাঝখানের চিত্রের ২ নং অংশে আপনার মোবালের ফ্রন্ট ক্যামের সামনে সেলফি স্টাইলে ধরে মুখমন্ডলের ছবি তুলতে হবে। ছবি তুলার জন্য ক্যামেরা সামনে আপনার ফেইস ধরে চোখে পলক দুই বার ফেললে অটোমেটিক ছবি উঠে যাবে। তারপর ডানপাশের চিত্রের ৩ নং অংশের “নিশ্চিত করুন” অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এখানে আপনার মোবাইলে একটি এসএমএস না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মোবাইলে এসএমএস আসার পর ১ নং অংশে ক্লিক করে বিকাশ অ্যাপ থেকে বেরি আসতে হবে। তারপর পুনরায় বিকাশ অ্যাপটি অপেন করে ২ নং অংশের “লগ ইন/রেজিস্ট্রেশন” এ ক্লিক করতে হবে। তারপর ৩ নং অংশে আপনার কাঙ্খিত মোবাইল নাম্বারটি দিয়ে ৪ নং অংশের “পরবর্তী” লেখাতে ক্লিক করুন।
এখানে উপরের চিত্রের ১ নং অংশের ন্যায় আপনার কাঙ্খিত মোবাইল অপারেটর সিলেক্ট করে দিতে হবে। তারপর মাঝখানের চিত্রের ২ নং অংশে আপনার মোবাইলে আসা ভেরিফেকেশন কোডটি বসিয়ে দিয়ে ৩ নং অংশের “কনফার্ম করুন” অফশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ডানপাশের চিত্র হতে ৪ নং অংশে আপনার পছন্দমত বিকাশ পিন নম্বরটি লিখে দিতে হবে এবং ৫ নং অংশে পুনরায় পিন নাম্বারটি টাইপ করে ৬ নং অংশের “কনফার্ম করুন” অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এখানে উপরের পপআপ বক্সটি কেঠে দিয়ে ১ নং অংশের “কনফার্ম করুন” অপশনে ক্লিক করে ২ নং ও ৩ নং অংশে পূর্বের ন্যায় বিকাশ পিন টাইপ করে ৪ নং অংশের “কনফার্ম করুন” এ ক্লিক করতে হবে। তারপর ডানপাশের চিত্রের ৫ নং অংশে আপনার বিকাশ মোবাইল নাম্বার ও ৬ নং অংশে বিকাশ পিন নম্বার টাইপ করে ৭ নং অংশের “পরবর্ত” অপশনে ক্লিক করুন।
এখানে আপনার বিকাশ একাউন্ট এর নাম লিখে ২ নং অংশের “পরবর্তী” অপশনে ক্লিক করে মাঝখানের চিত্রের ৩ নং অংশে আপনার প্রোফাইল ছবি যুক্ত করার পর ৪ নং অংশের “শুরু করুন” অপশনে ক্লিক করলে আপনার বিকাশ একাউন্ট সফলভাবে তৈরি হয়ে যাবে। তারপর ডানপাশের চিত্রের ন্যায় আপনার বিকাশ একাউন্ট এর সকল তথ্য দেখতে পাবেন। That's all.
বিকাশ এজেন্ট কি?
বর্তমান সময়ে টাকা লেনদেনের সবচেয়ে সহজ মাধ্যম মোবাইল ব্যাংকিং। মোবাইল ব্যাংকিং এখন আমাদের দেশে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে, দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এখন বিকাশের মাধ্যমে লেনদেন করছে। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত প্রায় সব ব্যাংক এখন মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। যেমন- ব্র্যাক ব্যাংকের বিকাশ, ইউসিবির ইউক্যাশ, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং, গ্রামীণফোনের মোবিক্যাশ ইত্যাদি। তেমনি বিকাশ এজেন্ট হচ্ছে বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং এর একজন প্রতিনিধি। তিনি বিকাশ এর একজন এজেন্ট হওয়ার মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা করে শতকরা কমিশন হারে টাকা আয় করতে পারেন।বিকাশ এজেন্ট হতে কত টাকা লাগে?
বিকাশ ব্যবসা করতে খুব বেশি মূলধনের প্রয়োজন হয় না। ৫০ হাজার থেকে এক লাখ টাকায় এই ব্যবসা শুরু করা যায়। কত টাকা হলে বিকাশ এজেন্ট হতে পারবেন, এমন কোন শর্ত বিকাশ রাখেনি। শুধুমাত্র আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স থাকলে আপনি যেকোন সময় বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা করতে পারবেন।বিকাশ এজেন্ট হওয়ার নিয়ম
- যিনি এজেন্ট হতে চান তার পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি ছবি।
- জাতীয় পরিচয়পত্র/ পাসপোর্ট/ ড্রাইভিং লাইসেন্স।
- ট্রেড লাইসেন্স (বাধ্যতামূলক)।
- যোগাযোগ নম্বার ও ঠিকানা।
- ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা।
বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
আপনি যদি বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন বিকাশ এজেন্ট হতে হবে। বিকাশ এজেন্ট হওয়ার জন্য আপনাকে উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্ট সহকারে আপনার নিকটস্থ যেকোন বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে। তারপর একটি ফরম ফিলআপ করে বিকাশ এজেন্ট হওয়ার আবেদন করলে অল্প কিছু দিনের মধ্যে আপনার বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।তাছাড়া আপনি বিকাশ এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হতে উপরের ফরমটি পুরণ করে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন। উপরের ফরমটি সঠিকভাবে পুরণ করে সাবমিট করার এক সপ্তাহের মধ্যে বিকাশ কাস্টমার কেয়ার থেকে আপনাকে কল করা হবে। তখন আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সহ বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে গেলে সাথে সাথে আপনার একটি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট কি?
মার্চেন্ট শব্দটি হল একটি ইংরেজি শব্দ যার বাংলা অর্থ হচ্ছে ব্যবসা/বাণিজ্য। অর্থাৎ মার্চেন্ট একাউন্ট বলতে যেটা বুঝায় সেটি হলো আপনার একটি বাণিজ্যিক একাউন্ট। যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্যবসায়ী লেনদেন কার্যাবলী নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।বিকাশের পার্সোনাল বা ব্যক্তিগত একাউন্টের চেয়ে বেশ কিছু অতিরিক্ত সুবিধা সম্বলিত একাউন্ট হচ্ছে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট। মার্চেন্ট একাউন্টের মাধ্যমে বিশেষত বাণিজ্যিক অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে বেশ কিছুটা সুবিধা পাওয়া যায়, যার ফলে বাণিজ্যিকভাবে এই একাউন্ট বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলা হয়।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য কী কী প্রয়োজন?
- যে কোন অপারেটের সংযোগ সহ একটি মোবাইলফোন।
- জাতীয় পরিচয়পত্র এবং ফটোকপি।
- দুই (২) কপি পার্সপোট সাইজের রঙ্গিন ছবি।
- প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স, মেয়াদ থাকতে হবে।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে প্রথমে বিকাশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। তারপর “মার্চেন্ট” এ ক্লিক করলে নিম্নের ছবি মত একটি ফরম পাবেন তা সঠিক ভাবে আপনার তথ্য দ্বারা পূরণ করতে হবে।উপরোক্ত বিকাশ মার্চেন্ট ফরমটি সঠিক ভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে। বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট পরীক্ষা ও বিচার বিশ্লেষণ করে প্রাথমিকভাবে অফিসিয়াল ভাবে অনুমোদন প্রদান করে দিবে। তারপর আপনার সাথে ফরমে উল্লেখিত মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করবে এবং আপনার নিকটবর্তী তাদের বিকাশ মার্চেন্ট অফিসে আসার অনুরোধ করবে। তখন আপনাকে আবেদনের পূর্বে ফরমসহ নির্ধারিত বিভিন্ন ডকুমেন্ট সহ অফিসে গিয়ে দেখা করতে হবে। সবশেষে আপনার সাথে আলোচনার মাধ্যমে ও সর্বশেষ যাচাই-বাছাই করে আপনার বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট সেবা চালু করে দেওয়া হবে।
১ টি আইডি দ্বারা কয়টি বিকাশ একাউন্ট ওপেন করা যাবে?
আগে একটি আইডি দিয়ে একাধিক বিকাশ একাউন্ট খোলা যেত, কিন্তু বর্তমানে একটির বেশি করা যায় না।
আমার আইডি এখনো হাতে আসেনি অনলাইনে আছে তা দিয়ে কী বিকাশ একাউন্ট করা যাবে???
আমার আইডি এখনো হাতে আসেনি অনলাইনে আছে তা দিয়ে কী বিকাশ একাউন্ট করা যাবে???
আইডি কার্ড ছাড়া বিকাশ একাউন্ট সম্ভব নয়। আপনার মা-বাবা কিংবা বড় ভাইয়ের আইডি কার্ড দিয়ে বিকাশ একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন।
কিছু করার নাই। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র ঠিক করে নিতে হবে।
তবে আপনি কোন এজেন্ট এর নিকট থেকে করে বিকাশ একাউন্ট করে নিতে পারবেন।
আমি ইংল্যান্ড থাকি এখান থেকে কি একাউন্ট খুলে টাকা পাঠাতে পারব?
পারবেন।
পাসপোর্ট দিয়ে খোলা সম্ভব বিকাশ একাউন্ট?
NID ছাড়া অন্য কোন কিছু দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায় না।
আমার একটা পার্সোনাল বিকাশ একাউন্ট আছে এক আইডি দিয়ে বিকাশ এজেন্ট নিতে পারবো
নরমালি নিতে পারবেন না। তবে সরাসরি কোন বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে হাজির আপনার পার্সোনাল একাউন্টকে এজেন্ট একাউন্টে রুপান্তর করতে পারবেন।
NID card Sara bkash account khola jabe?Onno kono upai ase ki?
সব কিছু ঠিক থাকে বাট আডি কাডের ফোটো করার সময় অ্যাপ থেকে বের করে দেই কেনো
Amr NID nai akhno...ammur ta dile hbe? R jekhane pic cay selfee sekhane amr pic dile hbe??
Plzz ans me
পাসর্োনাল একাউন্টকে এজেন্ট একাউন্টে রুপান্তর করতে কি কি লাগবে
বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে স্বশরীরে হাজির না হয়ে এটা করতে পারবেন না। আপনার নিকটস্থ বিকাশ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে যোগাযোগ করুন।
আমার পার্সোনাল বিকাশ একাউন্ট আছে। এটা ডিলেট করবো কিভাবে?
আমি নতুন একাউন্ট খুলতে চেষ্টা করেছি কিন্তু পারিনি লক হয়ে গেছে,এখন আমি কি করে আমার একাউন্ট খুলতে পারবো,যদি কোন উপায় বলে দিতেন তবে চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।
আপনার নিকটস্থ বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করুন। এ ছাড়া এটার সমাধান হবে না।
ধন্যবাদ...
বিকাশ একাউন্টটা কি বিদেশে ব্যবহার করা যায়???
অবশ্যই করা যায়।
বিকাশ একাউন্ট খুলতে হলে কি যার আইডি তাকে উপস্থিত থাকতেই হবে?এছাড়া কোনো উপাই আছে কি?
আর একটা সিমে কয়টি বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারব?
যার আইডি আছে সে ছাড়া অন্য কেউ বিকাশ একাউন্ট করতে পারবে না।
nice article!